‘সোনার তরী’র যুগে মানবজীবনের সান্নিধ্যে এসে রবীন্দ্রনাথ যে মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন তার পরিচয় কীভাবে ‘বৈষ্ণুবকবিতা’য় পাওয়া যায়, আলোচনা করো।

‘সোনার তরী’ কাব্যের কবিতাগুলি রচনাকালে রবীন্দ্রনাথ পল্লীজীবনের সান্নিধ্যে বাস করেছিলেন। বোটে পদ্মানদীতে দিনের পর দিন তিনি ভেসে বেড়াতেন। পদ্মার তটভূমিস্থিত ...

Read more

‘বৈষ্ণুবকবিতায় কবির মূল প্রতিপাদ্য কী? কবি পার্থিব প্রেমকে কীভাবে লোকাতীত প্রেমের সঙ্গে মিলিয়ে দিয়েছেন, আলোচনা করে দেখাও।

‘সোনার তরী’ পর্বে কবি সুখ-দুঃখে ঘেরা মানবজীবনের ঘনিষ্ঠ সংসর্গে এসেছেন। ফলে এই পর্বে ধ্বনিত হয়েছে এক গভীর মর্ত্যপ্রীতি। ‘সোনার তরী’র ...

Read more

‘সোনার তরী’ কবিতাটির অর্থভেদ উপলক্ষে এককালে সাহিত্য জগতে যে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল, তার কথা মনে রেখে কবিতাটির যথার্থ তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

নানাজনে ‘সোনার তরী’ কবিতাটির নানা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তোমার ব্যাখ্যাটি যুক্তি ও উদ্ধৃতিসহ উপস্থাপিত করো। ‘সোনার তরী’ কবিতাটি প্রকাশিত হওয়ার পরে ...

Read more

‘সোনার তরী’ কবিতাটি সাধারণভাবে একটা বর্ষার চিত্র-রূপময় কবিতা হিসাবে গ্রহণ করা যায় কিনা কিংবা একে রূপকার্থে গ্রহণ করাই সঙ্গত কিনা আলোচনা করো।

কবির উপলব্ধ অনুভূতি প্রকাশের জন্যে যে ভাষাচিত্র রচিত হয় তার সৌন্দর্য প্রাথমিকভাবে পাঠককে অবশ্য মুগ্ধ করে। কবির বলবার যা থাকে ...

Read more

‘সোনার তরী’ কবিতাটি তত্ত্বাশ্রয়ী কবিতা- আলোচনা করো।

‘সোনার তরী’ কবিতাটি তত্ত্বাশ্রয়ী কবিতা- আলোচনা করো ‘সোনার তরী’ কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথের কবিমানসের একটা ভাবময় অবস্থা রূপকের অন্তরালে আত্মগোপন করে রয়েছে। ...

Read more

‘সোনার তরী’ কবিতার মূল ভাব কি আশা না নৈরাশ্য? আলোচনা করে দেখাও।

‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থেই একটা অনির্বচনীয় সংশয়-বোধ ও আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব সুস্পষ্ট। কবি-হৃদয়ের এই যন্ত্রণাবোধ ও সংশয়ের সূচনা অবশ্য ‘মানসী’ পর্বেই। তবে ...

Read more

নীলধ্বজের প্রতি জনা পত্রিকা অবলম্বনে জনার চরিত্র | জনা কীভাবে ট্র্যাজিক চরিত্র হয়ে উঠেছে, জনার বীরত্ব ও ব্যক্তিত্ব জনার পত্রিকায় কীভাবে প্রকাশিত

মর্মান্তিক ব্যঙ্গ, কঠিন তিরস্কার এবং শেষ পর্যন্ত অন্তর্ভেদী আর্তনাদ জনার পত্রিকাটিকে আগাগোড়া উচ্চম্বরে বেঁধেছে- আলোচনা করো।জনার পুত্রলোক স্বামীর বিরূপতার জন্যই ...

Read more

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

এটি মধুসূদনের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের একেবারে শেষতম পত্র অর্থাৎ একাদশ সংখ্যক পত্র। এ পত্রের কাহিনি মধুসূদন গ্রহণ করেছেন কাশীরাম দাসের মহাভারত ...

Read more

‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্রটি বিশ্লেষণ করে জনার মাতৃত্ববোধের স্বরূপ নির্ণয় করো।

‘নীলধ্বজের প্রতি জনা পত্রটির উৎস কাশীরাম দাসের মহাভারত। সেখানে আছে মাতিস্মতী রাজ নীলধ্বজের স্ত্রী জনার কথা। গঙ্গা ভক্ত জনার গর্ভে ...

Read more

“কেকেয়ী’ ও ‘জনা’র পত্র দুটিতে তাদের ঈর্ষা ও হিংসার তীব্র রূপ প্রকাশ পেয়েছে তা অকল্যাণী হলেও কবির রচনার গুণে উচ্চস্তরের শিল্প হয়ে উঠেছে”–আলোচনা করো।

মধুসূদনের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের চরিত্রগুলি অতীতাশ্রয়ী হলেও নবযুগের দৃষ্টিভঙ্গিতে সেগুলি রূপায়িত হয়েছে। ঘটনার আধার সেকালের এবং মোটামুটি পূর্ব পরিচিত। কিন্তু আশ্রয়ী ...

Read more