‘সোনার তরী’ কাব্যের ‘বসুন্ধরা’ কবিতা অবলম্বন করিয়া প্রকৃতির প্রতি রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গির বিশিষ্টতা ব্যাখ্যা করিয়া বুঝাইয়া দাও।

রবীন্দ্রনাথ কেবল মানবপ্রেমিকই ছিলেন না, ছিলেন প্রকৃতি প্রেমিকও। এই প্রকৃতি তাঁর আনন্দের অথবা নিছক অবসর বিনোদনের সঙ্গী নয়, তাঁর আলস্যের ...

Read more

যেতে নাহি দিব কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

বিংশ শতকের ভাষাবিজ্ঞান ও আধুনিক সমালোচনা পদ্ধতির যৌথ ফসল শৈলীবিজ্ঞান। সাহিত্যে আমাদের ভাবের প্রকাশ ঘটে থাকে, ভাষা তার অনুযায়ী হয়। ...

Read more

যেতে নাহি দিব আখ্যানধর্মী বিন্যাস ব্যাখ্যা করো।

‘সোনার তরী’র একমাত্র আখ্যানধর্মী কবিতা এটি। কবিতাটি ১২৯১ বঙ্গাব্দে ১৪ কার্তিক জোড়াসাঁকোতে বসে লেখা। ১৭৬টি পঙক্তি আটটি স্তবকে সজ্জিত কবিতায় ...

Read more

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতার জীবন প্রীতির সঙ্গে বিরহচেতনার যে দ্বন্দ্ব দেখা যায় তা আলোচনা করো।

জীবন মানেই দ্বন্দ্ব সংঘাতের সমন্বিত রূপ। একদিকে জীবনের প্রতি নিবিড় ভালোবাসাবোধ অন্যদিকে নৈকট্যজনিত পরিবেশ পরিস্থিতি বিঘ্নিত হলে তার জন্য বিরহ ...

Read more

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করিয়া রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতির আলোচনা করো।

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির মূল বক্তব্য রবীন্দ্রনাথ ছিলেন প্রকৃতিপ্রেমিক। প্রকৃতি তাঁর কবিসত্তার মূল ধরে টান দিয়েছিল সেকথা সত্যি ; কিন্তু ...

Read more

‘বৈষ্ণব কবিতা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনার তরী কাব্য’ তাঁর সৌন্দর্য পর্বের ফসল। জমিদারি তদারক করার জন্য রবীন্দ্রনাথ দশ বছর ঠাকুরবাড়ির অন্দরমহল থেকে ...

Read more

‘বৈষ্ণব কবিতা বর্ণাঢ্য চিত্রকল্পে সজ্জিত’ –আলোচনা করো।

রবীন্দ্রনাথ এই কবিতায় তাঁর মর্ত্যপ্রীতিকে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। বলতে চেয়েছেন রাধাকৃষ্ণের স্বর্গীয় প্রেমের শিকর বিস্তৃত রয়েছে এই ধরণীতে— ‘কৃষ্ণের যতেক লীলা ...

Read more

‘বৈষ্ণব কবিতায় রবীন্দ্রনাথ বৈষ্ণব পদাবলীর বিচারে যে নতুন মানদণ্ড উপস্থাপিত করলেন তা কতখানি গ্রহণযোগ্য বলে তোমার মনে হয়।

মধ্যযুগের বৈষ্ণব সাহিত্যকে কেন্দ্র করে উত্তরকালের কবি শিল্পীর চিত্রে জেগেছে নানা জিজ্ঞাসা। বৈষ্ণব কবিতা মধ্যযুগের রোমান্টিক প্রেমকবিতা হলেও এর মধ্যে ...

Read more

‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের ‘বৈষ্ণব কবিতা’ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতি ও অমত্যময়তার পরিচয় দাও।

বৈষ্ণব পদাবলীর মধ্যে কিছু বৈষ্ণুব ভক্ত অলৌকিকত্ব দেখালেও রবীন্দ্রনাথ তা স্বীকার করেন না। তাই— ‘শুধু বৈকুণ্ঠের তরে বৈষ্ণবের গান’। এই ...

Read more

‘শুধু বৈকুণ্ঠের তরে বৈষ্ণবের গান’—রবীন্দ্রনাথের এই বিস্ময় বা জিজ্ঞাসার তাৎপর্য নির্ণয় করো।

রবীন্দ্রনাথের জিজ্ঞাসা শুধু দেবতার জন্যেই কি বৈষ্ণবদের গান রচনা ? এটা সত্য নয় মনে করেন বলেই হয়তো তাঁর বিস্ময়ও। কবি ...

Read more