ভূমিকা
প্রথমে এশিয়ান গেমস ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে ফুলবলে সোনা জয়ী ভারত অধিনায়ক শৈলেন মান্ন ার কুশলী নেতৃত্বে এবং অসামান্য ক্রীড়া দক্ষতা ভারতের পরের বছর অলিম্পিকের আসরে নিয়ে গেল।। ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বসেরা ১০ অধীনে একজন বলে ইংল্যান্ডের এফএ তাকে সম্মান জানালো। ভারতীয় ফুটবলকে বদলে দেওয়া স্বীকৃতিতে ২০০০ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় ফুটবল তাকে সহস্রবাদের সেরা ফুটবলার আখ্যায় ভূষিত করে। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে এশিয়াড ফুটবলে আবার সোনা জয় অধিনায়ক চুনী গোস্বামীর হাত ধরে।
আজীবন মোহন বাগানে চুলের নেতৃত্বেই অসামান ও ফুটবল খেলা হয় ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে অলিম্পিকে। পিকে বলেই অধিক খ্যাত প্রদীপ কুমার বন্দোপাধ্যায় কে অনেকেই ভারতীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠ সম্পদ বলেন। সমকালে এশিয়া খ্যাত পিকে পরবর্তীকালে খুব সফল ফুটবল প্রশিক্ষক ও বটে। ফিফা তাকে ২০ শতকের সেরা ভারতীয় ফুটবলারের সম্মান দিয়েছে।
দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায় অনুযায়ী তার সব প্রশ্নের উত্তর