রামায়ণে বর্ণিত কাহিনী অনুসারে দাবা খেলার স্রষ্ঠা কে? এই খেলায় বাঙালির সাফল্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও?

রামায়ণ মহাকাব্যের কাহিনী সূত্রে বলা চলে রাবণের স্ত্রী, মন্দোদরীই দাবা খেলার স্রষটা

বাঙালি সাফল্য

১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের জন করেন উদ্যোগে ক্যালকাটা চেস ক্লাব তৈরি হয়। ভারতের প্রাচীনতম এই দাবা খেলার ক্লাব বাঙালির দাবাচর্চাকে বিশ্বগামী করে। ওয়েস্ট বেঙ্গল চেস অ্যাসোসিয়েশন (১৯৫৯) রাজ্য দাবার উন্নতির জন্য জাতীয় দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করে। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবারই এ প্রতিযোগিতায় প্রাণ কৃষ্ণ কুন্ডুর জয় দাবায় বাঙালির স্বীকৃতি প্রবাহকে ধারাবাহিক করে। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের ৬ জন গ্রান্ড মাস্টার, ৯ জন ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার, দুজন মহিলা গ্র্যান্ড মাস্টার, একজন মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাষ্টার রয়েছে।

তিনবারে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন দিব্যেন্দু বরুয়া একমাত্র উনিশ বছরে গ্রান্ড মাস্টার হওয়ায় সূর্যশেখর গাঙ্গুলী যিনি টানা ছয়বার জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে রেকর্ড করেছেন, বিশ্বনাথন আন্দোলনের সেকেন্ড হয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়নশি প্রতিযোগিতায় কাজ করেছেন, সন্দীপ চন্দ্র, নীলোৎপল দাস, দীপ সেনগুপ্ত, সপ্তর্ষি রায়চৌধুরী, মেরি অ্যান গোমাস, সহেলী ধর বরুয়া, নিশা মেহতা প্রমুখরা দাবা খেলার বিশ্বে বাঙালির মুখ উজ্জ্বল করেছেন এবং করে চলেছেন।

দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায় অনুযায়ী তার সব প্রশ্নের উত্তর

Leave a Comment