ভলিবলের জন্মকথা লিখে বাংলার ক্রীড়া ইতিহাসে ভলিবল খেলার গুরুত্ব আলোচনা করো?

১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে উইলিয়াম জি. মার্গান আবিষ্কার করেন ভলিবল খেলা। ম্যআসআচউয়এটস-এর হলিগ হক থেকে সূচিত এ খেলার নাম ছিল ‘মিশোটোনেট’ । এর নাম ভলিবল রাখেন ডা. এ হলস্টেড। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে খেলার নব আইন তৈরি হয়।

গুরুত্ব

১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম ভলিবল খেলা শুরু হয়। ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে গড়ে ওঠে বেঙ্গল ভলিবল ফেডারেশন’ এবং সে বছর থেকেই ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন জাতীয় ভলিবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করে। বাংলা প্রথমবারেই পুরুষদের বিভাগে রানার্স হয়। প্রথম ভারতীয় ভলিবল ফেডারেশনের সভাপতি হন শ্রী এস. কে বসু। বাগবাজার জিমনাসিয়াম ক্লাব ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম প্রতিযোগিতা মূলক ভলিবল খেলার প্রচলন করেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে মূলত বাগবাজার জিমনাসিয়ামের উদ্যোগে বেঙ্গল ভলিবল অ্যাসোসিয়েশন গড়ে ওঠে। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে মস্কোতে দ্বিতীয় বিশ্ব ভলিবল প্রতিযোগিতায় ভারতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেন বাংলার সুনীল চ্যাটার্জী। ভলিবলের সর্বজনবিদিত বাঙালি শিবপ্রসাদ ঘোষাল, ফনি ভাটচার্জ, দিলীপ ভট্টাচার্য, হরিপদ ঘোষ, প্রভাত মৌলিক প্রমুখ।

দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায় অনুযায়ী তার সব প্রশ্নের উত্তর

Leave a Comment