গুরুত্ব
পর্বতাভিযান বাঙালির প্রাচীন যুগের চর্চায় ছিল না। যদিও বাঙালির রাধানাথ সিকদারই মেপে ছিলেন এভারেস্ট। দার্জিলিং এর হিমালয়ান মাউন্টেনিং ইনস্টিটিউট বিশ্বের অন্যান্য দেশ ও অঞ্চলের মানুষের মতো বাঙ্গালীদের ও পাহাড় ভ্রমণের বদলে পার্বতারোহী হয়ে ওঠার সাহায্য করেছে। তারই ফলে পর্বতারোহী হয়ে ওঠার সাহায্য করেছে। তারই ফলে পর্বতরোহী বিশিষ্ট হয়ে ওঠেন বাঙালিরা। বিশ্বদেব বিশ্বাস, অমূল্য সেন, সত্যব্রত দাস, প্রাণেশ চক্রবর্তী, বসন্ত সিংহ রায়, দেবাশীষ বিশ্বাস, দেবরাজ দত্ত, কুঙ্গা ভুটিয়া, মেজর শিপ্রা মজুমদার, দীপঙ্কর ঘোষ প্রমুখরা পর্বত অভিযানে বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে দিয়েছেন বাংলার নাম।
১৯ মে ২০১৩ খ্রিস্টাব্দের সকাল ৬:১০ এ তিনি বাঙালি মেয়ে ছন্দা গায়েন, টুনি দাস ও মনিদিপা দত্ত এভারেস্ট জয় করে বাংলার সম্মান আরো বাড়িয়েছে। অবশ্য কাঞ্চনজঙ্ঘা, জয় করার পর ২০ মেয়ে ২০১৪ পার্শ্ববর্তী শৃঙ্গ জয় কালের ছন্দা কাহিনীর আকাল মৃত্যু ও এক পরম দুঃখজনক ঘটনা। বাংলা সাহিত্যে পর্বতারোহণকে জনপ্রিয়তা দিয়েছেন গৌরকিশোর ঘোষ, উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রবোধকুমার সান্যাল, সুকুন মহারাজ, সত্যজিৎ রায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখরা।
দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায় অনুযায়ী তার সব প্রশ্নের উত্তর