বাংলা একাদশ শ্রেণি

গল্প – কর্তার ভূত

কর্তার ভূত ছােটোগল্পে ভূতের কানমলা সম্বন্ধে কী বলা হয়েছে? এই গল্পে ওঝা চরিত্রটি সৃষ্টির সার্থকতা বিচার করাে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘কর্তার ভূত ছােটোগল্প অবলম্বনে ভূতগ্রস্ত দেশবাসী এবং বিদেশিদের ঘােরানাে ঘানির তুলনামূলক আলােচনা করাে।

কর্তার ভূত ছােটোগল্পের রূপকার্থটি সংক্ষেপে লেখাে।

কর্তার ভূত’ রচনাটিকে কী জাতীয় রচনা বলে তুমি মনে করাে?

‘কর্তার ভূত’ অবলম্বনে ‘স্বভাবদোষে যারা নিজে ভাবতে যায়’ তাদের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘কর্তার ভূত’ রচনায় দেশসুদ্ধ সবাই বলতে কোন্ ধরনের মানুষের কথা বলা হয়েছে?

কর্তার ভূত ছোট গল্পের বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করাে।

কর্তার ভূত ছোট গল্প অবলম্বনে ভুতুড়ে জেলখানার বর্ণনা দাও। কাদের সম্বন্ধে এবং কেন লেখক বলেছেন যে, তারা ভয়ংকর সজাগ আছে?

“দেশের লােক ভারি নিশ্চিন্ত হল।”—কীভাবে দেশের লােক ভারী নিশ্চিন্ত হল?

“একেই বলে অদৃষ্টের চালে চলা।”- ‘কর্তার ভূত’ রচনা অবলম্বন করে এই ‘অদৃষ্টের চালে চলা’র তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“সেই জেলখানার দেয়াল চোখে দেখা যায় না। -সেই জেলখানার বিস্তৃত বিবরণ দাও। সেই জেলখানার কয়েদিদের ঘানি ঘােরানাের কথা আলােচনা করাে।

“কেননা ভবিষ্যৎকে মানলেই তার জন্যে যত ভাবনা, ভূতকে মানলে কোনাে ভাবনাই নেই;”—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“অথচ তার মাথা নেই, সুতরাং কারও জন্য মাথাব্যথাও নেই।”— কার সম্বন্ধে, কেন লেখক এ কথা বলেছেন?

“শুনে ভূতগ্রস্ত দেশ আপন আদিম আভিজাত্য অনুভব করে।”- আদিম আভিজাত্য’ অনুভব করার কারণ কী?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘কর্তার ভূত’ রচনায় ‘দেশে যত শিরােমণি-চূড়ামণি’-র বক্তব্য কী ছিল?

“এখন কথাটা দাঁড়িয়েছে, ‘খাজনা দেব কিসে।” কারা, কাদের কাছে খাজনা চেয়েছে? খাজনা দিতে না পারার কারণ কী?

“দেশের মধ্যে দুটো-একটা মানুষ” -এর সঙ্গে বুড়াে কর্তার কথােপকথন ‘কর্তার ভূত’ অবলম্বনে লেখো এবং রূপকার্থ আলােচনা করাে।

‘ওরে অবােধ, আমার ধরাও নেই ছাড়াও নেই, তােরা ছাড়লেই আমার ছাড়া’—এখানে কে কাদের অবােধ বলেছেন? উক্তিটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“কর্তা বলেন, সেইখানেই তাে ভূত।”- কোন প্রসঙ্গে এবং কেন কর্তা এ কথা বলেছেন?

‘কর্তার ভূত’ রচনায় ওঝা প্রসঙ্গটির তাৎপর্যটি লেখাে।

“সে ভবিষ্যৎ ভ্যাও করে না ম্যাও করে না” -সে ভবিষ্যৎ ভ্যা বা ম্যা করে না কেন?

“কেননা ওঝাকেই আগেভাগে ভূতে পেয়ে বসেছে”- ওঝাকে ভূতে পেলে কী ক্ষতি হওয়ার কথা লেখক বলেছেন?

‘কর্তার ভূত’- কি নিছক ভূতের গল্প, নাকি রাজনৈতিক রূপক কাহিনি? ব্যাখ্যাসহ লেখাে।

“ভূতের রাজত্বে আর কিছুই না থাক…শান্তি থাকে”- মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে।

কেন কিছু দেশবাসীর ভূতশাসনতন্ত্র নিয়ে দ্বিধা জাগল?

‘কর্তার ভূত’-রচনাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।

রবীন্দ্রনাথের ‘কর্তার ভূত’ রচনাটির ভাষাশৈলী তথা রচনাশৈলী পর্যালােচনা করাে।

‘তারা ভয়ংকর সজাগ আছে।’ -কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের এমন ‘ভয়ংকর সজাগ থাকার কারণ কী?

“কেবল অতি সামান্য একটা কারণে একটু মুশকিল বাধল।”—কারণটি পর্যালােচনা করাে।

কর্তার ভূত গল্পে যে সামাজিক সত্যের দিকে লেখক নির্দেশ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।

গল্প- তেলেনাপােতা আবিষ্কার

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের রচনাশৈলী পর্যালােচনা করাে।

ছােটোগল্প হিসেবে ‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ রচনাটি কতখানি সার্থক, তা পর্যালােচনা করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের মধ্যে রােমান্টিকতার যে যে বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, তা আলােচনা করে রােমান্টিক গল্প হিসেবে এর সার্থকতা বিচার করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পে লেখক গল্প বলার ক্ষেত্রে ক্রিয়াপদ ব্যবহারে যে নতুনত্ব এনেছেন তা আলােচনা করাে।

প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ ছােটোগল্পটি অবলম্বন করে এ গল্পের গল্পকথকের ওপর প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রভাব আলােচনা করাে।

‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ গল্প অবলম্বনে এই গল্পের গল্পকথকের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্প অবলম্বনে যামিনী চরিত্রটি বিশ্লেষণ করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার ছােটোগল্পে নিরঞ্জন এবং গল্পকথকের প্রতিশ্রুতি-ভঙ্গের বৈশিষ্ট্য পর্যালােচনা করে উভয় চরিত্রের তুলনামূলক আলােচনা করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের যামিনীর মায়ের চরিত্র সংক্ষেপে পর্যালােচনা করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পে গল্পকথকের বন্ধু মণিবাবুর চরিত্র সংক্ষেপে পর্যালােচনা করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পটির গল্পকথকের ঘুমকাতুরে বন্ধুর চরিত্র আলােচনা করাে।

“তা হলে হঠাৎ একদিন তেলেনাপােতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন”- তেলেনাপোতা আবিষ্কার অভিযানের সময় বাসযাত্রার বিবরণ দাও।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের গল্পকথকদের গােরুর গাড়িতে করে তেলেনাপােতা যাওয়ার বর্ণনা দাও।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্প অবলম্বনে গল্পকথকদের তেলেনাপােতা যাওয়ার পথে গােরুর গাড়িতে ওঠার আগে পর্যন্ত যাত্রার বিবরণ দাও।

তেলেনাপােতায় জীর্ণ প্রাসাদের অপেক্ষাকৃত বাসযােগ্য ঘরটিতে কীভাবে রাত কেটেছিল গল্পকথকদের?

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্প অবলম্বনে গল্পকথকের রাত্রিকালীন ছাদ-ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করাে।

“মনে হবে বােবা জঙ্গল থেকে কে যেন অমানুষিক এক কান্না নিংড়ে নিংড়ে বার করছে।”—কখন বক্তার এই উপলব্ধি হয়? অমানুষিক কান্না আসলে কী ছিল?

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পটি অবলম্বনে ক্যানেস্তারা বাজানাে প্রসঙ্গটি আলােচনা করাে।

‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পে কোন্ ঘটনার প্রেক্ষিতে আবিষ্কারকের ধারণা হবে যে “জীবন্ত পৃথিবী ছাড়িয়ে অতীতের কোনাে কুজ্বাটিকাচ্ছন্ন স্মৃতিলােকে এসে পড়েছেন”?

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের গল্পকথকের কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মনে হবে সময় সেখানে স্তব্ধ, স্রোতহীন?

তখন হয়তাে জানতে পারবেন যে,প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উদ্ধৃত অংশে কী জানতে পারার কথা বলা হয়েছে লেখাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার ছােটোগল্প অবলম্বনে গল্পকথকের সঙ্গে যামিনীর শেষ সাক্ষাৎকারটি বর্ণনা করাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পে কথক ও যামিনীর শেষ সাক্ষাৎ-এর আগে কোথায়, কী পরিস্থিতিতে দেখা হয়েছিল?

‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পের গল্পকথক তেলেনাপােতার পানাপুকুরে ছিপ ফেলে যখন বসে ছিলেন, তখন বিভিন্ন প্রাণী কীভাবে তাকে বিরক্ত করেছিল?

“খানিক আগের ঘটনাটা আপনার কাছে অবাস্তব বলে মনে হবে।” -কোন ঘটনার কথা এখানে বলা হয়েছে?

“খাওয়া শেষ করে আপনারা তখন একটু বিশ্রাম করতে পারেন”—কোথায়, কীভাবে তারা খাওয়া শেষ করেছিলেন?

ব্যাপারটা কী এবার আপনারা হয়তাে জানতে চাইবেন- কোন্ ব্যাপার অতঃপর গল্পকথক জানতে পেরেছিলেন?

“হূ, এতাে বড়াে মুস্কিল দেখছি”—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বক্তা কাকে মুস্কিল’ বলে অভিহিত করেছেন লেখাে।

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পে কোন্ পরিপ্রেক্ষিতে গল্পকথক যামিনীকে বিয়ে করার ব্যাপারে তার মাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন?

“আপনাকে কৌতুহলী হয়ে যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করতেই হবে” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এমনটা করার কারণ লেখাে।

“আপনাকে কৌতুহলী হয়ে যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করতেই হবে” -যামিনী সম্পর্কে কোন কোন তথ্য গল্পকথক অবগত হয়েছিলেন?

“আপনাদের পদশব্দ শুনে সেই কঙ্কালের মধ্যেও যেন চাঞ্চল্য দেখা দেবে” -সেই কঙ্কালের মধ্যেও চাঞ্চল্য দেখা দেওয়ার কারণ প্রসঙ্গ-সহ লেখাে।

“পুকুরের ঘাটের নির্জনতা আর ভঙ্গ হবে না তারপর।” -পুকুরের ঘাটের নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশের বর্ণনা দাও।

“পুকুরের ঘাটের নির্জনতা আর ভঙ্গ হবে না তারপর।” -‘পুকুরের ঘাটের’ নির্জনতা ইতিপূর্বে কীভাবে ভঙ্গ হয়েছিল তা লেখাে।

“এই জনহীন ঘুমের দেশে সত্যি ওরকম মেয়ে কোথাও আছে আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না।”—ওরকম মেয়ে দেখে বিশ্বাস করতে না পারার কারণ কী?

“ব্যাপারটা কী এবার হয়তাে জানতে চাইবেন।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে।

তেলেনাপােতা ত্যাগ করার পর থেকে কীভাবে তেলেনাপােতা এবং যামিনীর স্মৃতি গল্পকথকের মন থেকে ক্রমশ মলিন হয়ে যায় তা তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্প অবলম্বনে লেখাে।

তেলেনাপােতা যাওয়াকে লেখক ‘আবিষ্কার’ বলেছেন কেন?

“মনে হবে তেলেনাপােতা বলৈ কোথায় কিছু সত্যি নেই” -এ কথা কার মনে হবে? এই মনে হওয়ার কারণ কী?

তেলেনাপােতা আবিষ্কার গল্পটির নামকরণ কতটা সার্থক আলােচনা করাে।

“আপনার আসল উদ্দেশ্য আপনি নিশ্চয় বিস্মৃত হবেন না।” -আসল উদ্দেশ্য কোনটি? সেই উদ্দেশ্য সাধনে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী করলেন?

গল্প – ডাকাতের মা

ছােটোগল্প হিসেবে ‘ডাকাতের মা’ কতটা সার্থক আলােচনা করাে।

‘ডাকাতের মা’ ছােটোগল্পের মূল চরিত্র কে—সৌখী না তার মা?

ডাকাতের মা গল্পে একটি ডাকাত পরিবারের কথা যেভাবে ফুটে উঠেছে তা আলােচনা করাে।

ডাকাতের মা গল্পে ন্যায়-অন্যায় বােধ যেভাবে আবর্তিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় বুঝিয়ে লেখাে।

ডাকাতের মা ছােটোগল্প অবলম্বনে ডাকাত-সর্দার সৌখীর চরিত্র আলােচনা করাে।

‘ডাকাতের মা’ গল্পে সৌখীর বাড়ির চৌহদ্দির মধ্যে প্রবেশ করা থেকে শুরু করে ঘরে ঢােকা অবধি সময়কালের বিস্তৃত বর্ণনা দাও।

শেষবার সৌথী জেলে যাবার পর তার পরিবার কীভাবে পাঁচ বছর অতিবাহিত করেছিল তা ডাকাতের মা’ গল্প অবলম্বনে লেখাে।

ডাকাতের মা ছছাটোগল্প অবলম্বনে সৌখীর মায়ের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।

ডাকাতের মা ছোটগল্প অবলম্বনে মাতাদীন পেশকারের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।

‘ডাকাতের মা’ ছােটোগল্প অবলম্বনে দারােগাবাবুর চরিত্র বর্ণনা করাে।

ডাকাতের মায়ের মাতৃত্ববােধ আলােচনা করাে।

ডাকাতের মা’ ছােটোগল্প অবলম্বনে সৌখীর মার লােটা চুরির বিস্তৃত বিবরণ দাও।

ডাকাতের মা গল্প অবলম্বনে কীভাবে লােটা চুরির কিনারা হল তা আলােচনা করাে।

বাড়ির চৌহদ্দির মধ্যে সৌখীর প্রবেশের আগে বিছানায় শুয়ে কী কী কথা ভাবছিল সৌখীর মা-‘ডাকাতের মা’ ছােটোগল্প অবলম্বনে তা বর্ণনা করাে।

‘ডাকাতের মা’ গল্প অবলম্বনে মাদীন পেশকার এবং বাসনওয়ালার সাক্ষাৎকার নিজের ভাষায় লেখাে।

রাতবিরেতে সৌখীদের বাড়িতে ঢােকার আগে বহিরাগত ব্যক্তি দরজায় কীভাবে টোকা দিয়ে তার পরিচয় জ্ঞাপন করত তা ডাকাতের মা ছােটোগল্প অবলম্বনে লেখাে। গল্প অনুসারে ডাকাত সর্দার সৌখীর অনুচরদের পরিচয় দাও।

ডাকাতের মা গল্প অবলম্বনে সৌখীর জেলজীবনের পরিচয় দাও।

ডাকাতের মা গল্প অবলম্বনে সৌখীর দ্বিতীয় স্ত্রীর পরিচয় দাও।

“মা তখনও মেঝেতে পড়ে ডুকরে কাঁদছে।”—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে মায়ের ডুকরে কাদার কারণ আলােচনা করাে।

“মেয়েমানুষের আর কত আক্কেল হবে?” -বক্তার এ কথা ভাবার কারণ কী?

“দিনকালই পড়েছে অন্যরকম!” -বক্তার এ কথা বলার কারণ আলােচনা করাে।

“কী কপাল নিয়ে এসেছিল।” -বক্তার এরূপ উক্তির কারণ ডাকাতের মা গল্প অবলম্বনে লেখাে।

“এ কি কম দুঃখের কথা।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বক্তার একথা বলার কারণ আলােচনা করাে।

“কম্বলখানার বয়স ক’বছর হবে তার হিসাব করতে গিয়ে বাধা পড়ে।” -ডাকাতের মা গল্প অনুসরণে কম্বলের প্রসঙ্গটি কীভাবে এসেছে তা বিশদে আলােচনা করাে।

“প্রতি মুহূর্তে বুড়ি এই প্রশ্নের ভয়ই করছিল।” -বুড়ি কোন্ প্রশ্নের ভয় করছিল এবং কেন?

“ভেবে কূল-কিনারা পাওয়া যায় না।” -কার কোন ভাবনার কথা এখানে বলা হয়েছে?

“ডাকাতি করা তার স্বামী-পুত্রের হকের পেশা। সে তাে মরদের কাজ, গর্বের জিনিস।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বক্তার এই ভাবনার কারণ ব্যাখ্যা করাে।

“এতক্ষণে বােঝে সৌখী ব্যাপারটা।”—মন্তব্যটি আলােচনা করাে।

“ঘুমের অসুবিধা হলেও,” -কার, কী কারণে ঘুমের অসুবিধা হত?

“বুড়ি উঠে বসে!” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বুড়ির উঠে বসার কারণ লেখাে।

“হাতি পাকে পড়লে ব্যাঙেও লাথি মারে।” -বক্তার একথা বলার কারণ প্রসঙ্গসহ আলােচনা করাে।

“এদের কাউকে দেখছি না।” -কে, কাকে কাদের কথা জিজ্ঞাসা করেছে? তাদের সম্পর্কে সৌখীর কোন্ মনােভাবের প্রকাশ দেখা যায়?

“তাদের দেখা যাচ্ছে না কেন?” -সে কথা কেন সৌখীকে সব খুলে বলা যাচ্ছে না?

‘ডাকাতের মা’ ছােটোগল্পের মাদীন পেশকার কীভাবে চুরি যাওয়া লােটার সন্ধান পেল?

“দারােগা-পুলিশ দেখে বুড়ির বুক কেঁপে ওঠে।” -কেন কেঁপে উঠেছিল বুড়ির বুক?

“এইবার সৌখীর মা ভেঙে পড়ল” -কখন এবং কেন সে ভেঙে পড়ল?

জেল থেকে ফিরে আসার দিন রাত্রে ছেলে সৌখীর সঙ্গে তার মায়ের যে কথােপকথন হয়েছিল, তা ডাকাতের মা ছােটোগল্পে অবলম্বনে লেখাে।

‘ডাকাতের মা’ ছােটোগল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।

“কিন্তু আজ যে ব্যাপার অন্য।”—কোন্ দিনটার কথা বলা হয়েছে? সেদিনের অন্য ব্যাপারটির পরিচয় দাও।

“..ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে সে।” -কে ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে? কলঙ্ক শব্দটি ব্যবহারের কারণ কী?

ডাকাতের মা ছােটোগল্পটির শিল্পসার্থকতা আলােচনা করাে।

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার

সুয়েজখালে: হাঙ্গর শিকার প্রবন্ধটিতে বিবেকানন্দের রচনা-বৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনায় বিবেকানন্দের ভাষাশৈলীর পরিচয় দাও।

হাস্যরসাত্মক রচনা হিসেবে ‘সুয়েজখালে : হাঙ্গার শিকার কতখানি সার্থক?

স্বামী বিবেকানন্দের সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনা অবলম্বনে বাঘা নামের প্রথম হাঙরটির বর্ণনা দিয়ে জানাও যে কীভাবে তাকে শিকারের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল?

থ্যাবড়া নামের হাঙরটিকে কীভাবে শিকার করা হয়েছিল তার বিস্তৃত বিবরণ দাও।

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনায় লেখক যে বনিটো মাছের কথা উল্লেখ করেছেন, রচনা অনুসরণে তার বিস্তৃত বিবরণ দাও।

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনায় হাঙরের পাশে থাকা ছােটো মাছ ও হাঙর-চোষক মাছের বিস্তৃত বিবরণ দাও।

“আমাদের কিন্তু দশদিন হয়ে গেছে—ফাঁড়া কেটে গেছে।” -মন্তব্যটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“সেকেন্ড কেলাসের লােকগুলির বড়ােই উৎসাহ।” হাঙর শিকার প্রবন্ধটি অবলম্বনে এই উৎসাহের পরিচয় দিয়ে এদের চরিত্রের যে যে দিকগুলি রচনাটিতে প্রকাশ পেয়েছে তার বিবরণ দাও।

“রক্ত-মাখা গায়-কাপড়ে ফৌজি যাত্রী কড়িকাঠ উঠিয়ে দুম দুম দিতে লাগলাে হাঙ্গরের মাথায়” -উদ্ধৃত অংশটির মধ্য দিয়ে ফৌজি চরিত্রের কোন দিক প্রতিফলিত হয়েছে? এর পরবর্তী অংশের বর্ণনা ও প্রতিক্রিয়া আলােচ্য পাঠ্যাংশে যেভাবে ফুটে উঠেছে তা লেখাে।

“কিন্তু যখন ওসব কিছুই হল না” -এখানে কী না হওয়ার কথা বলা হয়েছে তা সপ্রসঙ্গ আলােচনা করাে।

“কী ধপাৎ করেই জাহাজের উপর পড়ল।” -এরপর কী হল?

সুয়েজখালে : হাঙ্গর শিকার রচনাটিতে হাঙরটিকে জাহাজের উপরে তােলার দৃশ্যটি বর্ণনা করাে।

“আগে যান ভগীরথ শঙ্খ বাজাইয়ে, পাছু পাছু যান গঙ্গা…” -মন্তব্যটির পৌরাণিক প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কাহিনিতে এর উল্লেখের প্রাসঙ্গিকতা বিচার করাে।

“জাহাজে খালাসী বেচারাদের আপদ আর কি!” প্রসঙ্গ উল্লেখ করে জাহাজের খালাসীদের বেচারা বলার কারণ লেখাে।

“স্বর্গে ইঁদুর বাহন প্লেগ পাছে ওঠে, তাই এত আয়ােজন।” -উদ্ধৃত অংশটির মধ্য দিয়ে লেখক কী বলতে চেয়েছেন?

“গতস্য শােচনা নাস্তি” -কথাটির আক্ষরিক অর্থ উল্লেখ করে সপ্রসঙ্গ মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করাে।

“যাক, ওটা কেটে দাও, জলে পড়ুক, বােঝা কমুক;…।” ঘটনাটি সংক্ষেপে লিখে হাঙর শিকারের ক্ষেত্রে নৃশংসতার প্রসঙ্গটি বিবৃত করাে।

স্বামী বিবেকানন্দের সুয়েজখালে :হাঙ্গর শিকার রচনা অবলম্বনে জাহাজযাত্রীদের হাঙর শিকারের প্রস্তুতির বিবরণ দাও।

“আড়কাটী মাছকে উপযুক্ত শিক্ষা দিলে কিনা তা খবর পাইনি…।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ঘটনাটির বর্ণনা দাও। আড়কাটী মাছ’-এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।

“কাজেই রাতেও যাওয়া হবে না, চব্বিশ ঘণ্টা এইখানে পড়ে থাকো…।” -রাতে না গিয়ে চব্বিশ ঘণ্টা পড়ে থাকার কারণ বিশ্লেষণ করাে।

সুয়েজখালে :হাঙ্গর শিকার রচনায় জাহাজের যাত্রীদের সঙ্গে মিশরীয় অধিবাসীদের যাতে কোনাে ছোঁয়াছুঁয়ি না হয়, তার জন্য কী কী সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল?

হাকাহাকির চোটে আরব মিঞা চোখ মুছতে মুছতে উঠে দাঁড়ালেন। আরব মিঞার কর্মতৎপরতার পরিচয় দাও।

ভারতের বাণিজ্যকে লেখক মানব-জাতির উন্নতির সম্ভবত সর্বপ্রধান কারণ বলেছেন কেন?

“এ কথা ইউরােপীয়েরা স্বীকার করতে চায় না;” -কোন কথা ইউরােপীয়রা স্বীকার করতে চায় না এবং কেন?

“জাহাজের পেছনে বড়াে বড়াে হাঙ্গর ভেসে ভেসে বেড়াচ্ছে।” -লেখকের অনুসরণে হাঙরের সেই ভেসে ভেসে বেড়ানাের দৃশ্য নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।

সুয়েজখালে জাহাজ পারাপারের ব্যবস্থা বর্ণনা করাে।

ভারতের শ্রমজীবী সম্পর্কে লেখকের মনােভাব ব্যাখ্যা করাে।

“যাঃ, টোপ খুলে গেল! হাঙ্গর পালালাে।” -টোপ খুলে হাঙর কীভাবে পালিয়েছিল তা রচনা অবলম্বনে লেখাে।

গালিলিও

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বন করে গালিলিও-র চরিত্রের প্রতিবাদী সত্তার পরিচয় দাও।

গ্যালিলিও প্রবন্ধে বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু গালিলিওর আপসকামী মনােভাবের যে পরিচয় দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বন করে গালিলিওর জন্মস্থান পিসায় অতিবাহিত হওয়া তার ছেলেবেলার পরিচয় দাও।

“গণিতের অধ্যয়নবাসনাই প্রবল হয়ে উঠল।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলাে কীভাবে গালিলিওর গণিতের অধ্যয়ন- বাসনা প্রবল হয়ে উঠেছিল?

প্রথম যৌবনে স্বদেশে থাকাকালীন সংসার চালানাের জন্য কীভাবে লড়াই করতে হয়েছিল গালিলিও-কে, তা গালিলিও প্রবন্ধ অবলম্বনে লেখাে।

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বনে ভেনিস রাষ্ট্র এবং পাড়ুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গালিলিও-র আঠারাে বছরের কর্মজীবনের বিবরণ দাও।

দূরবিনের আবিষ্কার ভেনিসনিবাসী গালিলিওর জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত করেছিল?

“এখানেই শুরু হল তাঁর প্রকৃত বিজ্ঞানীর জীবন।” -প্রকৃত বিজ্ঞানীর’ সেই জীবন বর্ণনা করাে।

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বনে পাড়ুয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গালিলিওর স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের ইতিবৃত্ত বর্ণনা করাে।

স্বদেশে ফেরার পর দেশের ধার্মিক ও শিক্ষিত মানুষদের সঙ্গে কীভাবে গালিলিও সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেন, তা গালিলিও প্রবন্ধ অবলম্বনে লেখাে।

“আর এক কারণে তাঁর সব আবিষ্কার ও মতামত শুধু পণ্ডিত মহলে আবদ্ধ রইল না।” -কারণটি বিস্তৃতভাবে পর্যালােচনা করাে।

গালিলিওর শেষ ন’বছরের জীবনকথা গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বনে লেখাে।

“তখনকার দিনে ধার্মিক পণ্ডিতেরা এসব বিশ্বাস করতে চাইলেন না।” -ধার্মিক পণ্ডিতরা কী বিশ্বাস করতে চাইলেন না এবং কেন?

“প্রথমে Inquisition রায় দিলেন যে,” -কী রায় দিয়েছিলেন তা প্রসঙ্গ উল্লেখ করে লেখাে।

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বন করে কার্ডিনাল বেলারিমিনের পরিচয় দাও।

গালিলিওর পিতৃ-পরিচয় লিপিবদ্ধ করে শিক্ষার্থী গালিলিওর তার্কিক মনােভাবের পরিচয় দাও।

দূরবিন আবিষ্কার করার ফলে ভেনিস কর্তৃপক্ষের নিকট কীভাবে গালিলিওর কদর বেড়ে গিয়েছিল?

স্বদেশে ফিরে এসে দূরবিনে চোখ রেখে গালিলিও কী কী আবিষ্কার করেছিলেন?

“এই সময় ফ্লোরেন্সের এক বন্ধুকে লেখা চিঠির থেকে কয়েক লাইনের সারাংশ উদ্ধৃত হলাে”—চিঠিটি লেখার কারণ বর্ণনা করে চিঠিটির সারাংশ নিজের ভাষায় লেখাে।

“১৬০৯ সালে ঘটল এক নতুন ব্যাপার” -১৬০৯ সালে ঘটা নতুন ব্যাপারটি উল্লেখ করে এই সূত্রে কোন্ ঘটনা গালিলিওকে আমােদ’ দিয়েছিল তা লেখাে।

“১৬১২ সালের মে মাসে তিনি চিঠিতে লিখলেন”—চিঠি লেখার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে চিঠিটির বক্তব্য নিজের ভাষায় লেখাে।

“এই স্বভাবই শেষ জীবনে তার অশেষ দুঃখের কারণ হলাে” -কার কোন্ স্বভাবের কথা বলা হয়েছে? সেই স্বভাব তার শেষ জীবনে অশেষ দুঃখের কারণ হলাে কীভাবে?

গালিলিও-র ছাত্রজীবন সম্পর্কে যা জান লেখাে।

গালিলিও’ প্রবন্ধটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।

‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অনুসরণে গালিলিওর বিজ্ঞানসাধনার পরিচয় দাও।

“নিজের দূরবিন নিয়ে গালিলিও অনেক নতুন আবিষ্কার করলেন।”—দূরবিনের সাহায্যে গালিলিও কী কী আবিষ্কার করলেন? সনাতনীরা তার বিরুদ্ধতা করেছিলেন কেন?

সত্যেন্দ্রনাথ বসুর ‘গালিলিও’ প্রবন্ধ অবলম্বনে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী গালিলিওর পরিবারের পরিচয় দাও। পারিবারিক দায়িত্ব পালনে গালিলিওর ভূমিকা আলােচনা করাে।

“গালিলিও রাজি হলেন,”—কোন্ ব্যাপারে রাজি হয়েছিলেন গালিলিও? গালিলিওর জীবনের শেষ পাঁচ বছরের পরিচয় দাও।

নীলধ্বজের প্রতি জনা

নীলধ্বজের প্রতি জনা কী ধরনের রচনা তার ব্যাখ্যা করাে।

পৌরাণিক চরিত্র নিয়ে ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা রচিত হলেও সেখানে কবি মধুসূদনের যে স্বাতন্ত্রের পরিচয় পাওয়া যায় তা লেখাে।

রেনেসাঁর লক্ষণগুলি কীভাবে ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্রকাব্যে প্রতিফলিত হয়েছে লেখাে।

পত্ৰকাব্যের সংজ্ঞা দাও। কোন্ পত্রকাব্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মধুসূদন তাঁর নীলধ্বজের প্রতি জনা লিখেছিলেন?

পত্ৰকবিতা হিসেবে ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’-র সার্থকতা আলােচনা করাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা কাব্যাংশ অবলম্বনে নীলধ্বজ চরিত্রটিকে বিশ্লেষণ করাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কাব্যাংশে উল্লিখিত জনা চরিত্রটি সম্পর্কে আলােচনা করাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা কাব্যাংশে নীলধ্বজের প্রতি জনার যে ক্ষোভ ও অভিমানের প্রকাশ ঘটেছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা কাব্যাংশে জনা কেন কুন্তীর নিন্দায় সরব হয়েছেন? কুন্তী সম্পর্কে জনা যে মূল্যায়ন করেছেন তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা কাব্যাংশে জনা কেন দ্রৌপদীর নিন্দায় সরব হয়েছেন? দ্রৌপদী সম্পর্কে জনা যে মূল্যায়ন করেছেন তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।

নীলধ্বজের প্রতি জনা কাব্যাংশে জনা কেন অর্জুনের নিন্দায় সরব হয়েছেন? অর্জুন সম্পর্কে জনা যে মূল্যায়ন করেছেন তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।

“সত্যবতীসুত ব্যাস বিখ্যাত জগতে!” -মন্তব্যটির পৌরাণিক প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। কাব্যাংশে এটি উল্লেখের কারণ আলােচনা করাে।

“বসুন্ধরা গ্রাসিলা সরােষে/ রথচক্র যবে, হায়;” -মন্তব্যটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। মন্তব্যটিতে যে পৌরাণিক প্রসঙ্গের উল্লেখ করা হয়েছে তার বিস্তৃত বর্ণনা দাও।

“হতজ্ঞান আজি কি হে পুত্রের বিহনে” -বক্তা এই মন্তব্যটি কখন করেছেন? তার এরূপ মন্তব্যের কারণ কী?

“কি কহিবে, কহ/ যবে দেশ-দেশান্তরে জনরব লবে/ এ কাহিনী” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“…কী গুণে তুমি পূজ, রাজরথি,/ নরনারায়ণ-জ্ঞানে?”- মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“এই তাে সাজে তােমারে, ক্ষত্রমণি তুমি,” -বক্তার এই মন্তব্য কি যথার্থ ছিল?

“ভুলিব এ জ্বালা,/এ বিষম জ্বালা, দেব, ভুলিব সত্বরে। বক্তা এখানে কোন জ্বালা ভুলতে চেয়েছেন? শেষপর্যন্ত কীভাবে এই জ্বালা থেকে তিনি মুক্তি খুঁজেছেন?

“কি লজ্জা! দুঃখের কথা, হায়, কব কারে?” -বক্তা কোন্ দুঃখ এবং লজ্জার কথা বলতে চেয়েছেন?

“মিথ্যা কথা, নাথ। বিবেচনা কর,” -এক্ষেত্রে বক্তা কীভাবে নিজের মত প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন?

“মহারথী-প্রথা কি হে এই, মহারথি?”— বক্তার এই ধরনের মন্তব্যের যৌক্তিকতা আলােচনা করাে।

“কিন্তু বৃথা এ গঞ্জনা। গুরুজন তুমি; / পড়িব বিষম পাপে গঞ্জিলে তােমারে।” -বক্তার এই আক্ষেপ কেন? এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া কী ছিল?

“ক্ষত্রধর্ম, ক্ষত্রকম্ম সাধ ভুজবলে” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করে তার পরিণতি বিশ্লেষণ করে দেখাও।

“হায়, ভােজবালা কুন্তী-কে না জানে তারে, স্বৈরিণী?” -বক্তার এই মন্তব্যের যথার্থতা আলােচনা করাে।

“দহিল খাণ্ডব দুষ্ট কৃয়ের সহায়ে।/ শিখণ্ডীর সহকারে কুরুক্ষেত্রে রণে”- ‘খাণ্ডব’ দহন ও ‘শিখণ্ডী’ সম্বন্ধে পৌরাণিক সত্য লেখাে।

“চণ্ডালের পদধূলি ব্রাহ্মণের ভালে?/ কুরঙ্গীর অশ্রুবারি নিবায় কি কভু/ দাবানলে? কোকিলের কাকলি-লহরী/ উচ্চনাদী প্রভঞ্জনে নীরবয়ে কবে?”— উদ্ধৃতিটির পশ্চাৎপট আলােচনা করাে।

“কি কুছলে নরাধম বধিল তাঁহারে” -মন্তব্যটির পৌরাণিক প্রেক্ষাপট উল্লেখ করাে। এই মন্তব্যের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“ক্ষত্ৰ-কুলবালা আমি; ক্ষত্র কুল-বধু/ কেমনে এ অপমান সব ধৈর্য্য ধরি?”- বক্তার এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা। করাে।

জনা কি প্রকৃতই বীরাঙ্গনা? যুক্তিসহ লেখাে।

“ছদ্মবেশে লক্ষরাজে ছলিলা দুর্মতি স্বয়ম্বরে”—আলােচ্য অংশে কোন্ ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে?

“হা পুত্র সাধিলি কীরে তুই এই রূপে মাতৃধার” -অংশটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করাে।

জনার পত্রে তাঁর ক্রব্ধ অভিমানী স্বর কীভাবে ধরা পড়েছে?

মাতৃত্বের বিচারে জনা চরিত্র কতটা সার্থক?

“এ জনাকীর্ণ ভবস্থল আজি বিজন জনার পক্ষে” -জানা কে? তার কাছে ভবস্থল বিজন কেন?

“লােকমাতা রমা কি হে এ ভ্রষ্টা রমণী?” -‘অষ্টা রমণী’ বলতে কার কথা বােঝানাে হয়েছে? বক্তার এই প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিত আলােচনা কর।

বাড়ির কাছে আরশীনগর

‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’—লালনের এই গানটির মূল বক্তব্য ও তার রূপক অর্থ সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’ গানে বাউলতত্ত্ব কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা আলােচনা করাে।

‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’-এই রচনাটিতে লালনের কবিপ্রতিভার যে পরিচয় পাওয়া যায় তার মূল্যায়ন করাে।

“আমার বাড়ির কাছে আরশিনগর/ও এক পড়শী বসত করে” -মন্তব্যটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে, কবির সঙ্গে তাঁর পড়শির কাছাকাছি থাকা সত্ত্বেও ‘লক্ষ যােজন ফাক’-এর কারণ বিশ্লেষণ করাে।

“গ্রাম বেড়িয়ে অগাধ পানি / ও তার নাই কিনারা নাই তরণী পারে” -মন্তব্যটির তাৎপর্যের আলােকে এই অগাধ পানি’কে কীভাবে অতিক্রম করা সম্ভব তা আলােচনা করাে।

“বাড়ির কাছে আরশিনগর/ও এক পড়শী বসত করে” -আরশিনগরে থাকা পড়শির পরিচয় দাও। কবির সঙ্গে এই পড়শির সম্পর্ক আলােচনা করাে।

“..ক্ষণেক থাকে শূন্যের উপর/ ক্ষণেক ভাসে নীরে।” -প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। এই মন্তব্যের আলােকে কবির মানসিকতা বিশ্লেষণ করাে।

“পড়শী যদি আমায় ছুঁত / আমার যম-যাতনা সকল যেত দূরে।” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“নাই কিনারা নাই তরণী পারে”- মন্তব্যটির প্রকৃত অর্থ বিশ্লেষণ করাে। সেখানে যাওয়ার অন্য কোন্ পথের কথা কবি উল্লেখ করেছেন?

“হস্ত-পদ-স্কন্ধ-মাথা নাই রে”—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে। এরকম পড়শী কবিকে স্পর্শ করলে কী হত?

“সে আর লালন একখানে রয় / তবু লক্ষ যােজন ফাঁক রে।”— একখানে থাকার তাৎপর্য কী?

“তবু লক্ষ যােজন ফাক রে” -লক্ষ যােজন ফাক বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

বাউল তত্ত্ব ভাবনার উৎপত্তি কীভাবে হয়েছে লেখাে।

বাউল সাধক লালন ফকির কীভাবে চিত্ত পরিশুদ্ধির কথা বলেছেন?

‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’ ‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?

লালনের মতে যম-যাতনা কীভাবে দূর করা যেতে পারে?

‘বাড়ির কাছে আরশীনগর’ কবিতায় বর্ণিত ‘পড়শী’-র স্বরূপ বর্ণনা করাে।

পাঠ্য লালন-গীতিতে বাউল সাধনার যে গুহ্যতত্ত্ব প্রকাশিত হয়েছে তা সংক্ষেপে লেখাে।

“আমি বাঞ্ছা করি দেখব তারি” -কবি কী বা করছেন এবং কেন?

“আমি বাঞ্ছা করি দেখব তারি” -বক্তা কাকে দেখতে চান? কিভাবে তার দর্শন পাওয়া যাবে?

“ও সে ক্ষণেক থাকে শূন্যের উপর/আবার ক্ষণেক ভাসে নীরে।” -কার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“..এক পড়শী বসত করে।” -পড়শী বলতে কবি কাকে বুঝিয়েছেন? বক্তা তার পড়শীকে দেখতে পাচ্ছেন না কেন তা কবিতা অবলম্বনে আলােচনা করাে।

“আমার বাড়ির কাছে আরশীনগর” -কার বাড়ি? আরশীনগর কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

দ্বীপান্তরের বন্দিনী

‘দ্বীপান্তরের বন্দিনী’ কবিতায় কবির যে স্বদেশপ্রেমের প্রকাশ ঘটেছে তা আলােচনা করাে।

দ্বীপান্তরের বন্দিনী কবিতায় সাম্রাজ্যবাদী শাসকের যে বর্ণনা কবি দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।

দ্বীপান্তরের বন্দিনী কবিতায় কবির রচনাশৈলীর অভিনবত্ব আলােচনা করাে।

“কামান গােলার সীসা-স্তৃপে কি / উঠেছে বাণীর শিশ মহল?” -কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য বিচার করাে।

“হায় শৌখিন পূজারী, বৃথাই/দেবীর শঙ্খে দিতেছ ফু” -মন্তব্যটির তাৎপর্য উল্লেখ করাে।

“মুক্ত কি আজ বন্দিনী বাণী?/ধ্বংস হল কি রক্ষপুর?” -মন্তব্যটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“শতদল যেথা শতধা ভিন্ন / শস্ত্র পাণির অস্ত্র-ঘায়” -মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে।

“বাণী যেথা ঘানি টানে নিশিদিন, / বন্দী সত্য ভানিছে ধান,” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করে কবি নজরুলের স্বদেশচেতনার পরিচয় দাও।

“আইন যেখানে ন্যায়ের শাসক,/সত্য বলিলে বন্দী হই” -অংশটির মধ্য দিয়ে কবির কোন মনােভাব প্রতিফলিত হয়েছে?

“বাণীর মুক্ত শতদল যথা আখ্যা লভিল বিদ্রোহী” -এই মন্তব্যটির মাধ্যমে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“দ্বীপান্তরের ঘানিতে লেগেছে যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক”। -‘যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক’ কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

“ধ্বংস হল কি রক্ষ-পুর”—‘রক্ষ-পুর’ কী এবং কীভাবে তা ধ্বংস করা সম্ভব?

“হায় শৌখীন পুজারী”—‘শৌখীন পূজারী কে? তাকে ‘শৌখীন’ বলা হয়েছে কেন?

“জীবন-চুয়ানাে সেই ঘানি হতে” রূপকটির ব্যাখ্যা দাও।

“মুক্ত ভারতী ভারতে কই?” -ভারতী বলতে কাকে বােঝানাে হয়েছে? ভারতমাতার পরাধীনতার কথা কবি কীভাবে এই কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন?

“শান্তি-শুচিতে শুভ্র হল কি/রক্ত সোঁদাল খুন খারাব?” -‘রক্ত সোঁদাল খুন-খারাব’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? এই রক্তাক্ত অধ্যায় কীভাবে সমাপ্ত হতে পারে বলে কবি মনে করেছেন?

“তবে তাই হােক।”—এক্ষেত্রে কবির অভীষ্ট কী?

“বাণীর কমল খাটিবে জেল।” -দ্বীপান্তরের বন্দিনী কবিতাটি অবলম্বনে মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

নুন

নুন কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

নুন কবিতায় কবির যে জীবনবােধের প্রকাশ ঘটেছে তা উদ্ধৃতিযােগে আলােচনা করাে।

‘নুন’ কবিতার শিল্পসার্থকতা আলােচনা করাে।

“নিম্নবিত্তের নােনা চোখের জলের দিনলিপি নয়, জয় গােস্বামীর ‘নুন’ কবিতাটি শেষপর্যন্ত হয়ে উঠেছে লবণাক্ত সমুদ্রের গর্জন।” -ব্যাখ্যা করাে।

“চলে যায় দিন আমাদের অসুখে ধারদেনাতে” -এই চলে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে জীবনের কোন বিশেষ তাৎপর্যের দিকে কবি ইঙ্গিত করেছেন?

“মাঝে মাঝে চলেও না দিন” কবির এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিত আলােচনা করাে।

“আমরা তাে এতেই খুশি; বলাে আর অধিক কে চায়?” -কবির এই মন্তব্যের মর্মার্থ আলােচনা করাে।

“সে অনেক পরের কথা। টান দিই গঞ্জিকাতে।” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“রাত্তিরে দু-ভাই মিলে টান দিই গঞ্জিকাতে/সব দিন হয় না বাজার; হলে হয় মাত্রাছাড়া” -উদ্ধৃতিটির মধ্য দিয়ে কোন জীবনসত্যের প্রকাশ ঘটেছে?

“কী হবে দুঃখ করে?কবির এই মন্তব্যের কারণ কী?

“করি তাে কার তাতে কী?” -মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে।

“আমরা তাে অল্পে খুশি”—কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা এ কথা বলেছেন? এই ‘অল্পে খুশি’ হওয়ার তাৎপর্য কী?

“আমরা তাে অল্পে খুশি” -বক্তা সত্যিই খুশি কি না আলােচনা করাে।

“বাড়িতে ফেরার পথে কিনে আনি গালাপচারা।” -অংশটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করাে।

“কিনে আনি গােলাপচারা” -গােলাপচারা কিনে আনলেও বক্তার জীবনচর্যার প্রকৃত স্বরূপ আলােচনা করাে।

“রাগ চড়ে মাথায় আমার, আমি তার মাথায় চড়ি” -রাগকে নিয়ন্ত্রণ না করে কবি তার মাথায় চড়ে কাকে কী বার্তা দিতে চান?

“আমি তার মাথায় চড়ি” -কে কার মাথায় চড়ে? পঙক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করাে।

“সে অনেক পরের কথা” -বক্তার কোন্ বিষয়কে কেন অনেক পরের কথা বলা হয়েছে?

“ফুল কি হবেই তাতে”—কোন্ ফুলের কথা এখানে বলা হয়েছে? এই সংশয়ের কারণ কী?

“মাঝে মাঝে চলেও না দিন”—দিন চলে না কেন? এর ফল কী হয়?

নুন কবিতার নামকরণের সার্থকতা আলােচনা করাে।

শ্রমজীবী বঞ্চিত মানুষের জীবনযন্ত্রণা ‘নুন কবিতায় যেভাবে প্রকাশিত হয়েছে তা সংক্ষেপে লেখাে।

“আমাদের শুকনাে ভাতে লবণের ব্যবস্থা হোক” -কেন কার কাছে এই দাবি করেছে?

“সব দিন হয় না বাজার” -বাজার হয় না কেন? হলে কী কী বাজার হয়?

“সে অনেক পরের কথা”—কোন্ কথা? উক্তিটির মর্মার্থ লেখাে।

বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে

‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’ গল্পে প্রতীকের ব্যবহার যেভাবে ঘটেছে তা সমগ্র গল্প অবলম্বনে আলােচনা করাে।

কে, কোন্ পরিস্থিতিতে গল্পে ডানাওয়ালা থুরথুরে বুড়ােকে প্রথম দেখেছিল?

“পড়ে-থাকা শরীরটার দিকে তাকিয়ে তারা কেমন হতভম্ব হয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল।” -তাদের হতভম্ব হয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকার কারণ কী?

বিশাল ডানাওয়ালা থুরথুরে বুড়ােকে দেখে বিভিন্ন জনের মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে।

পাদরি গােনসাগা ডানাওয়ালা বুড়ােটিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করেছিলেন তা বিশ্লেষণ করাে।

“শেষটায় তার মাথায় ফন্দিটা খেলে গেলাে” -ফন্দিটা সম্পর্কে বিস্তারিত আলােচনা করাে।

“এই দেবদূতই ছিল একমাত্র যে তার নিজের এই হুলুস্থুল নাট্যে কোনােই ভূমিকা নেয়নি।” -মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।

‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’ গল্পে মাকড়সায় রূপান্তরিত হওয়া মেয়ের চরিত্রটি কোন প্রয়ােজন সিদ্ধ করেছে?

মাকড়সা হয়ে যাওয়া মেয়েটি থুরথুরে ডানাওয়ালা বুড়ােকে কতটা প্রভাবিত করেছিল আলােচনা করাে।

“বাড়ির মালিকদের অবশ্য বিলাপ করার কোনােই কারণ ছিল না।” -এই বিলাপ করার কারণ ছিল না কেন?

মানুষের কৌতূহল কমে যাওয়ার পরে ডানাওয়ালা থুরথুরে বুড়ােকে যেভাবে গল্পে পাওয়া যায় তা আলােচনা করাে।

“এলিসেন্দা একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললে-” এলিসেন্দা কী দেখেছিল? এলিসেন্দা কেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল? সে কেমনভাবে উড়ে যাচ্ছিল? এলিসেন্দা কেন তাকিয়ে তাকে দেখতে থাকে?

“…সে তাে আর তখন তার জীবনের কোনাে উৎপাত বা জ্বালাতন নয়, বরং সমুদ্রের দিকচক্রবালে নিছকই কাল্পনিক একটা ফুটকিই যেন।” -উদ্দিষ্ট ব্যক্তিটিকে কাল্পনিক একটা ফুটকির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে কেন?

‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’ গল্পে ডানাওয়ালা বুড়াের আবির্ভাব ও মিলিয়ে যাওয়ার কাহিনি বিবৃত করাে।

‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো’ গল্পে পাদরি গােনসাগার চরিত্রটি আলােচনা করাে।

‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’ গল্পে জাদু বাস্তবতা (magic realism)-র যে ব্যবহার লক্ষ করা যায় তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

ছােটোগল্প হিসেবে ‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’ গল্পের সার্থকতা আলােচনা করাে।

“পড়ে থাকা শরীরটার দিকে তাকিয়ে তারা কেমন হতভম্ব হয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল” -কারা ‘চুপচাপ’ দাঁড়িয়ে রইল? পড়ে থাকা শরীরটার’ বিবরণ তােমার নিজের ভাষায় লেখাে।

শিক্ষার সার্কাস

‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতাটির মূল উৎস ও আঙ্গিক সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতাটির কাব্যশৈলী বিচার করাে।

শিক্ষার সার্কাস কবিতাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতায় কবির যে মনােভাবের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় লেখাে।

‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতায় কবি শিক্ষাকে কেন সার্কাস- এর সঙ্গে তুলনা করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।

‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতার নামকরণ কতটা সার্থক?

“যদি সব শ্রেণি শেষ হয়ে যায়, আমি তবু পরের শ্রেণিতে যাব।” -সব শ্রেণি শেষ হয়ে পরের শ্রেণিতে যাওয়া বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?

“সব শিক্ষা একটি সার্কাস”—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“সে যেখানে গেছে, সেটা ধোঁকা!” -‘ধোঁকা’ শব্দটি ব্যবহারের মাধ্যমে কবির কোন মানসিকতার প্রকাশ ঘটেছে?

শিক্ষা আর সার্কাস কতখানি তুল্যমূল্য—আলােচনা করাে।

“জ্ঞান কোথায় গেল”—জ্ঞানের অভাব কবিতায় কীভাবে ধ্বনিত হয়েছে?

গুরু

‘গুরু’ নাটকের পঞ্চক চরিত্রটির মধ্যে কতখানি প্রথা বিরােধিতা ধরা পড়েছে তা আলােচনা করাে।

‘গুরু’ নাটকে পঞ্চক কীভাবে যুক্তিবাদী মনােভাবের পরিচয় দিয়েছে?

গুরু নাটকে পঞ্চকের সহানুভূতিশীলতার পরিচয় দাও।

‘গুরু’ নাটকের মহাপক চরিত্রটি আলােচনা করাে।

‘গুরু’ নাটকে গুরুর যে স্বরূপ প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখাে।

‘গুরু’ নাটকের সুভদ্র চরিত্রটি বিশ্লেষণ করাে।

‘গুরু’ নাটকে শূনকদের ভূমিকা আলােচনা করাে।

‘গুরু’ নাটকে দর্ভকদের ভূমিকা আলােচনা করা।

‘গুরু’ নাটকে মােট কটি সংগীত রয়েছে? নাটকটিতে সংগীতের ভূমিকা আলােচনা করাে।

রূপক নাটক হিসেবে ‘গুরু’-র সার্থকতা আলােচনা করাে।

গুরু নাটকে যে নাট্যদ্বন্দ্বের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

গুরু নাটকে সংলাপ রচনায় নাট্যকারের সার্থকতা আলােচনা করাে।

“অচলায়তনে এবার মন্ত্র ঘুচে গান আরম্ভ হবে।” -মন্ত্ৰ ঘুচে গান বিষয়টি ব্যাখ্যা করাে।

“আমাদের সমস্ত লাভ সমাপ্ত, সমস্ত সঞ্চয় পর্যাপ্ত।” বক্তার এই মন্তব্যের কারণ কী?

“আমাদের সমস্ত লাভ সমাপ্ত, সমস্ত সঞ্চয় পর্যাপ্ত।” বক্তার এই মন্তব্যটি কতটা সমর্থনযোগ্য বলে তুমি মনে কর?

“আমি তার কান্না আমার বুকের মধ্যে করে এনেছি।” -বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে কাকে উদ্দেশ্য করে বক্তা একথা বলেছেন? এই বক্তব্যের মধ্যে বক্তার চরিত্রের কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে?

সুভদ্রের উত্তর দিকের জানলা খােলা অচলায়তনে কোন প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছিল?

“পৃথিবীতে জন্মেছি পৃথিবীকে সেটা খুব কষে বুঝিয়ে দিয়ে তবে ছাড়ি।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।

“পৃথিবীতে জন্মেছি পৃথিবীকে সেটা খুব কষে বুঝিয়ে দিয়ে তবে ছাড়ি।”—মন্তব্যটি শুনে শ্রোতার মধ্যে কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?

“উনি গেলে তােমাদের অচলায়তনের পাথরগুলাে সুদ্ধ নাচতে আরম্ভ করবে, পুথিগুলাের মধ্যে বাঁশি বাজবে।” -মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“যিনি সব জায়গায় আপনি ধরা দিয়ে বসে আছেন তাঁকে একটা জায়গায় ধরতে গেলেই তাঁকে হারাতে হয়।” মন্তব্যটির মর্মার্থ আলােচনা করাে।

“আজ কোনাে নিয়ম রক্ষা করা চলবে বলে বােধ হচ্ছে না।”- কেন এই দিনে নিয়ম রক্ষা করা সম্ভব নয় বলা হয়েছে?

“ও আজ যেখানে বসেছে সেখানে তােমাদের তলােয়ার পৌঁছােয় না।” -সেখানে তলােয়ার না পৌঁছানাের কারণ কী?

“খােলা জায়গাতেই সব পাপ পালিয়ে যায়।” -মন্তব্যটির মধ্য দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“দুজনে মিলে কেবলই উত্তর দক্ষিণ পুৰ পশ্চিমের সমস্ত দরজা জানলাগুলাে খুলে খুলে বেড়াব।” -বক্তা এই মন্তব্য করেছেন কেন?

“পঞ্চকদাদা বলেন অচলায়তনে তাঁকে কোথাও ধরবে না।” -মন্তব্যটির প্রসঙ্গ ও তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“…তফাতটা এই যে, তােমরা বােঝা বয়ে মর, আমি হালকা হয়ে বসে আছি।” -বক্তা এই মন্তব্যটির মধ্যে দিয়ে কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“অচলায়তনে এবার মন্ত্র ঘুচে গান আরম্ভ হবে।” -অচলায়তনে মন্ত্রের প্রভাব কেমন ছিল?

“তােমার জয়জয়কার হবে সুভদ্র। তিনশাে পঁয়তাল্লিশ বছরের আগল তুমি ঘুচিয়েছ।”- এই কথার মধ্যে দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“তুচ্ছ মানুষের প্রাণ আজ আছে কাল নেই, কিন্তু সনাতন ধর্মবিধি তাে চিরকালের।”- এই মন্তব্যের মধ্যে দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“…নিয়ে এস হৃদয়ের বাণী। প্রাণকে প্রাণ দিয়ে জাগিয়ে দিয়ে যাও।”- মন্তব্যটির প্রসঙ্গ ও তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“তােমাদের হাতে দিয়ে আমার যে শান্তি আরম্ভ হল তাতেই বুঝতে পারছি গুরুর আবির্ভাব হয়েছে।” -মন্তব্যটির মাধ্যমে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“কিন্তু দেখছি হাজার বছরের নিষ্ঠুর মুষ্টি অতটুকু শিশুর মনকেও চেপে ধরেছে, একেবারে পাঁচ আঙুলের দাগ বসিয়ে দিয়েছে রে।” – বক্তা এই মন্তব্যের মধ্যে দিয়ে কী বলতে চেয়েছেন?

“পৃথিবীতে জন্মেছি পৃথিবীকে সেটা খুব কষেবুঝিয়ে দিয়ে তবে ছাড়ি।” -বক্তার এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“এমন জবাব যদি আর-একটা শুনতে পাই তা হলে তােদের বুকে করে পাগলের মতাে নাচব…”— এ কথা বলার মধ্যে দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“তাকে বাঁধছি মনে করে যতগুলাে পাক দিয়েছি সব পাক কেবল নিজের চার দিকেই জড়িয়েছি।”— মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“তুমি যে আমার সঙ্গে লড়াই করবে— সেই লড়াই আমার গুরুর অভ্যর্থনা।”—বক্তা এই কথার মধ্যে দিয়ে কী বােঝাতে চেয়েছেন?

‘গুরু’ নাটকে ‘গুরু’-র ভূমিকাটি বিশ্লেষণ করাে।

একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কীভাবে ‘অচলায়তন’ হয়ে ওঠে?

‘পাথরগুলাে সব পাগল হয়ে যাবে…’ —পাথরগুলাে পাগল হয়ে যাবে কেন?

‘গুরু’ নাটকে পঞ্চক চরিত্রটি আলােচনা করাে।

অচলায়তনের প্রাচীর ভেঙে পড়লে ছাত্রদের মধ্যে এর কী প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল?

“অচলায়তনে তাঁকে কোথাও ধরবে না” -কাকে কেন অচলায়তনের কোথাও ধরবে না?

অচলায়তনের বালক সম্প্রদায়ের কী বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে?

“এই তাে আমার গুরুর বেশ” -গুরুর কোন বেশের কথা বলেছে?

“শিলা জলে ভাসে”—কে, কোন্ প্রসঙ্গে কেন এ কথা বলেছেন?

“ভুল করেছিলুম জেনেও সে ভুল ভাঙতে পারিনি।” কে কাকে কোন্ ভুলের কথা বলেছে? ভুল ভাঙেনি কেন?

“ওরা ওদের দেবতাকে কাঁদাচ্ছে” -কারা কেন তাদের দেবতাকে কাদাচ্ছে?

পঞ্চক শূনকদের কাছ থেকে কোন্ গানের মন্ত্র পেয়েছে? অচলায়তনের মন্ত্রের সঙ্গে তার পার্থক্য কোথায়?

দাদাঠাকুর পঞ্চককে তার দলে নিতে চাননি কেন আলােচনা করাে।

“একটু উৎপাত হলে যে বাঁচি”—কে বলেছে? কোন উৎপাত? সে উৎপাত চায় কেন?

“আমাদের রাজার বিজয়রথ তার উপর দিয়ে চলবে” -প্রসঙ্গটির ব্যাখ্যা দাও।

যূনকরা চাষ করে কেন? তাদের গানে এই চাষের আনন্দ কীভাবে ফুটে উঠেছে?

“ভাই তােরা সব কাজই করতে পাস” -কে, কাকে, কেন এ প্রশ্ন করেছে?

“ঐ আমাদের দুর্লক্ষণ”—কার সম্পর্কে কেন এমন কথা বলা হয়েছে?

“প্রাণকে প্রাণ দিয়ে জাগিয়ে দিয়ে যাও” -কে, কার উদ্দেশ্যে এই প্রার্থনা করেছে? কেন এই প্রার্থনা করেছে?

“সে কি গর্ভের মধ্যেও কাজ করে?” -কে, কোন প্রসঙ্গে বলেছেন? গর্ভের মধ্যে কী কাজ করে? তার কী প্রমাণ মেলে?

“ওঁকে অচলায়তনের ভূতে পেয়েছে” -কার সম্বন্ধে একথা কে বলেছে? অচলায়তনের ভূত কী? কীভাবে তাকে ভূতে ধরেছে?

মহাপঞ্চকের সঙ্গে আচার্য অদীনপুণ্যের বিরােধ বাধল কেন? কে, কোথায় অদীনপুণ্যের নির্বাসন দিলেন?

“শুনেছি অচলায়তনে কারা সব লড়াই করতে এসেছে।” -শিক্ষায়তন কীভাবে অচলায়তনে পরিণত হয়েছিল? সেখানে কারা লড়াই করতে এসেছিল এবং কেন?

বাঙালির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

নৃতাত্ত্বিক পর্যায় কাকে বলে? কীসের ভিত্তিতে নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিতকরণ করা হয় লেখাে।

নিগ্রোবটু, আদি-অস্ট্রাল, দ্রাবিড় এবং আলপীয়- ভারতের এই চারটি প্রাচীন জনগােষ্ঠীর পরিচয় দাও।

নর্ডিক ও মঙ্গোলীয় জনগােষ্ঠী সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় দাও।

বাংলার আদি ও পরবর্তীকালের সমাজবিন্যাস সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বিভিন্ন বাঙালি জাতির মধ্যে নৃতাত্ত্বিক সম্পর্ক নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য

বাংলা ভাষার বিকাশের আগে বাঙালি কবিদের সাহিত্যচর্চার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগ করে আদি ও মধ্য যুগের প্রধান প্রধান সাহিত্যকীর্তির পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ করে আধুনিক যুগের প্রধান প্রধান সাহিত্যের পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগে সমাজ ও সংস্কৃতির যে পরিচয় পাওয়া যায় তা সংক্ষেপে লেখাে।

চর্যাপদের দার্শনিকতা এবং ধর্মমত সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

চর্যাপদের বিষয়বস্তুর উল্লেখসহ তার সাহিত্যমূল্যের পরিচয় দাও।

‘চর্যাপদ’-এ সমকালীন সমাজজীবনের কীরূপ পরিচয় পাওয়া যায়, তা আলােচনা করাে।

বাংলা ভাষার ইতিহাসে চর্যাপদের গুরুত্ব আলােচনা করাে।

চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব আলােচনা করাে।

চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন? সন্ধ্যাভাষা বলতে কী বােঝ? বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কোথায়?

মধ্যযুগে বাংলার সমাজ ও সাহিত্য

তুর্কি-বিজয় বাঙালি সমাজে কী প্রভাব ফেলেছিল‌ আলােচনা করাে।

তুর্কি-আক্রমণ বাংলা সাহিত্যে কী প্রভাব ফেলেছিল‌ আলােচনা করাে।

মধ্যযুগের বাংলার সমাজজীবনের পরিচয় দাও।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য ও সেটির কবি সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

বড়ু চণ্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের কাব্যবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির বিষয় ও আঙ্গিকগত বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

বাংলা ভাষায় ‘রামায়ণ’-এর প্রথম অনুবাদকের জীবনকথা উল্লেখ করাে।

কৃত্তিবাস-এর অনূদিত কাব্যটির জনপ্রিয়তার কারণ আলােচনা করাে।

কৃত্তিবাসের কাব্যে বাঙালি জীবনের যে ছবি প্রকাশ পেয়েছে তার বিবরণ দাও।

‘বাংলা মহাভারত’-এর শ্রেষ্ঠ অনুবাদকের কাব্য রচনাকাল উল্লেখ করে সংক্ষেপে তাঁর জীবন সম্পর্কে লেখাে।

কাশীদাসী ‘মহাভারত’-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যে ‘ভাগবত’ অনুবাদের ধারা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ভারতচন্দ্রের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থটির নাম ও রচনাকাল উল্লেখ করে সংক্ষেপে কবির জীবনকথা উল্লেখ করাে।

সংক্ষেপে ভারতচন্দ্রের রচনা ও কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও

মঙ্গলকাব্যের এরূপ নামকরণের কারণ উল্লেখ করে মঙ্গলকাব্য রচনার সামাজিক কারণ বর্ণনা করাে।

মঙ্গলকাব্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

মনসামঙ্গল কাব্যের কাহিনি সংক্ষেপে লেখাে।

কবি কেতকাদাস ক্ষেমানন্দের জীবন ও কাব্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

মনসামঙ্গল কাব্যের যে-কোনাে দুজন প্রতিনিধি-স্থানীয় কবির কবি-প্রতিভার পরিচয় দাও।

‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের বণিক খণ্ডের কাহিনিটি সংক্ষেপে লেখাে।

‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবির আত্মকাহিনির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের আখেটিক খণ্ডের কাহিনিটি সংক্ষেপে লেখাে।

মুকুন্দরামের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

কবি ঘনরাম চক্রবর্তীর জীবন ও কবি-প্রতিভা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ধর্মমঙ্গল কাব্যের কাহিনি সংক্ষেপে বর্ণনা করাে।

বাংলা মঙ্গলকাব্যের ধারায় শিবায়ন কাব্যটির গুরুত্ব আলােচনা করাে।

বিদ্যাপতি বাংলা ভাষায় কিছু লেখেননি, তবু তাকে বাংলা সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয় কেন?

কবি বিদ্যাপতির জীবন-পরিচয় দাও।

বিদ্যাপতির কবিপ্রতিভার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

গােবিন্দদাসকে ‘বিদ্যাপতির ভাবশিষ্য’ বলা হয় কেন?

বাংলার বৈষ্ণব পদসাহিত্যে চণ্ডীদাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।

জ্ঞানদাসকে ‘চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য’ বলার যৌক্তিকতা বিচার করাে।

বৈষ্ণব পদাবলির যে-কোনাে একজনের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

বৈষ্ণব পদকর্তা গােবিন্দদাসের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

প্রাকচৈতন্য এবং চৈতন্য-পরবর্তী যুগের বৈষ্ণব পদাবলির মধ্যে তুলনামূলক আলােচনা করাে।

বাংলা সাহিত্যে চৈতন্যদেবের প্রভাব আলােচনা করাে।

বাঙালির সমাজজীবনে চৈতন্যদেবের আবির্ভাবের গুরুত্ব আলােচনা করাে।

শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনকাহিনি সংক্ষেপে লেখাে।

বৃন্দাবনদাসের চৈতন্যভাগবত গ্রন্থের সাধারণ পরিচয় দিয়ে কাব্যটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব লেখাে।

কৃষ্ণদাস কবিরাজের চৈতন্যজীবনী কাব্যের সাধারণ পরিচয় দিয়ে কাব্যটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব আলােচনা করাে।

বাংলার ইতিহাসে আরাকান রাজসভার পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যে আরাকান রাজসভার অবদান লেখাে।

দৌলত কাজির জীবন ও কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

সৈয়দ আলাওলের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

কোন্ রাজসভার কোন্ কবি পদ্মাবতী রচনা করেন? এই কাব্যের বৈশিষ্ট্য কী?

অষ্টাদশ শতাব্দীর যুগবৈশিষ্ট্য উল্লেখ করাে।

রামপ্রসাদ সেনের কবিপ্রতিভার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাউল ধর্ম ও বাউলগানের স্বরূপ সম্পর্কে যা জান লেখাে।

লালন ফকিরের রচিত বাউলগান বিষয়ে যা জান লেখাে।

বাংলাদেশে প্রচারিত নাথ সাহিত্য সম্পর্কে যা জান লেখাে।

বাংলা সাহিত্যে পূর্ববঙ্গ গীতিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

সংক্ষেপে উনিশ শতকের বাংলায় নবজাগরণের পরিচয় দাও।

উনিশ শতকের নবজাগরণ বাঙালির সমাজজীবনে কী প্রভাব ফেলেছিল সংক্ষেপে তা আলােচনা করাে।

উনিশ শতকের নবজাগরণ বাংলা সাহিত্যে কী প্রভাব ফেলেছিল সংক্ষেপে তা আলােচনা করাে।

‘দিগদর্শন’ থেকে ‘সমাচার চন্দ্রিকা’ পর্যন্ত বাংলা সাময়িকপত্রের ইতিহাস সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

সম্বাদ প্রভাকর থেকে ‘বঙ্গদর্শন’ পর্যন্ত বাংলা সাময়িক পত্রের ইতিহাস সংক্ষেপে লেখাে।

সম্বাদ প্রভাকর সাময়িকপত্রের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও গুরুত্ব লেখাে।

‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকার সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও গুরুত্ব লেখাে।

বাংলা সাময়িকপত্রের ইতিহাসে তত্ত্ববােধিনী পত্রিকার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা সাময়িকপত্রের ইতিহাসে ‘বিবিধার্থ সংগ্রহ’ পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

বাংলা সংবাদ ও সাময়িকপত্রের ইতিহাসে পরিচয় পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

‘সবুজপত্র’ পত্রিকার গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

আধুনিক বাংলা সাহিত্যে ‘কল্লোল’ পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

সমালােচনা সাহিত্যধারার ‘শনিবারের চিঠি’ পত্রিকাটির গুরুত্ব আলােচনা করাে।

বাংলা সাময়িকপত্রের ইতিহাসে ‘ভারতী’ পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

‘সাধনা’ পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

‘প্রবাসী’ পত্রিকার গুরুত্ব আলােচনা করাে।

বাংলা গদ্যের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকগােষ্ঠীর মধ্যে প্রধান‌দুজনের নাম উল্লেখ করে বাংলা গদ্যের ক্রমবিকাশে এঁদের কৃতিত্বের পরিচয় দাও।

বাংলা গদ্যের বিকাশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বাংলা প্রবন্ধসাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘হুতােম প্যাঁচার নক্সা’র অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা গদ্যসাহিত্যে প্যারীচাঁদ মিত্রের অবদান সম্পর্কে লেখাে।

বাংলা প্রবন্ধ-সাহিত্যের ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

প্রমথ চৌধুরীর দুটি গদ্যগ্রন্থের নাম লেখাে এবং তাঁর গদ্যরচনার বৈশিষ্ট্য বিচার করাে।

বাংলা গদ্যসাহিত্যে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কৃতিত্ব আলােচনা করাে।

বাংলা আখ্যানকাব্য ও মহাকাব্যসাহিত্যে মধুসূদন দত্তের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ ও ‘ব্রজাঙ্গনা কাব্য’-এর পরিচয় দাও।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা কাব্যগুলির নাম লিখে তাঁর লেখা শ্রেষ্ঠ কাব্যটির বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

আখ্যানকাব্যের সাধারণ পরিচয় দিয়ে উনিশ শতকের আখ্যানকাব্যগুলি উল্লেখ করাে।

মহাকাব্য ও তার বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে উনিশ শতকের মহাকাব্যগুলি উল্লেখ করাে।

গীতিকবিতা কাকে বলে? এই ধারায় বিহারীলাল চক্রবর্তীর অবদান আলােচনা করাে।

বাংলা গীতিকাব্যধারায় কবি বিহারীলালের কাব্যপ্রতিভার বৈশিষ্ট্যগুলি লেখাে।

প্রবণতা অনুযায়ী রবীন্দ্রকাব্যের পর্ব-বিভাগ করে শেষ পর্বের কাব্যধারার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি সূত্রাকারে লেখাে।

প্রবণতা অনুসারে রবীন্দ্র কাব্যধারার পর্ব-বিভাগ করাে।

সূচনাপর্বের রবীন্দ্রকাব্যগুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

উন্মেষপর্বের রবীন্দ্রকাব্যগুলির পরিচয় দিয়ে এই পর্বের এরূপ নামকরণের যথার্থতা বিচার করাে।

‘ঐশ্বর্যপর্ব’-এর কাব্য আক্ষরিক অর্থেই ঐশ্বর্যময়- আলােচনা করাে।

রবীন্দ্রকাব্যের গীতাঞ্জলিপর্ব সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বলাকাপর্ব ও গদ্যকবিতাপর্বের রবীন্দ্রকাব্য সম্পর্কে আলােচনা করাে।

কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের কাব্যরচনার বৈশিষ্ট্য কী, সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বাংলা কবিতার ইতিহাসে মােহিতলাল মজুমদারের স্থান নির্দেশ করাে।

কাজি নজরুল ইসলামের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।

জীবনানন্দ দাশের দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম উল্লেখ করাে। তাঁর কবিতার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী?

রবীন্দ্রোত্তর কবি হিসেবে সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যচর্চার পরিচয় দাও।

রবীন্দ্রোত্তর কবি হিসেবে সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কাব্যচর্চার পরিচয় দাও।

বাংলা নাট্যসাহিত্যে মধুসূদন দত্তের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা নাটকের ইতিহাসে দীনবন্ধু মিত্রের অবদান আলােচনা করাে।

বাংলা নাটকের ইতিহাসে গিরিশচন্দ্র ঘােষের দান সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

রবীন্দ্রনাথের নাট্যপ্রতিভার পরিচয় দাও।

রবীন্দ্রনাথের হাস্যরসাত্মক নাটকগুলির পরিচয় দাও।

রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি রূপক-সাংকেতিক নাটক সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ভূমিকা/কৃতিত্ব নিরূপণ করাে।

বাংলা নাটকে ক্ষীরােদপ্রসাদ বিদ্যাবিনােদের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বাংলা নাট্য-আন্দোলনে বিজন ভট্টাচার্যের ভূমিকা বিশ্লেষণ করাে।

বিজন ভট্টাচার্য রচিত একটি নাটকের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উৎপল দত্তের নাটকগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

শুরু থেকে উনিশ শতক পর্যন্ত বাংলা যাত্রাপালার ক্রম ইতিহাস বিবৃত করাে।

নবনাট্য আন্দোলনের জন্মকথা উল্লেখ করে এই নাট্য আন্দোলনের পরিচয় দাও।

বিশ শতকের যাত্রাপালার পরিচয় দাও।

গণনাট্য আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করাে।

বাংলা উপন্যাসের ধারায় বঙ্কিমচন্দ্রের ভূমিকা/অবদান সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

বাংলা কথাসাহিত্যে তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।

বাংলা কথাসাহিত্যে ত্রৈলােক্যনাথ মুখােপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা ছােটোগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ছােটোগল্পের সংজ্ঞা দিয়ে বাংলা ছােটোগল্পের ধারায় রবীন্দ্রনাথের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ করাে।

বাংলা উপন্যাসে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

শরৎচন্দ্রের উপন্যাসের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলােচনা করাে।

বাংলা উপন্যাসে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান/কৃতিত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা উপন্যাস রচনায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈশিষ্ট্যগুলির উল্লেখ করাে।

বাংলা কথাসাহিত্যে বনফুলের অবদান আলােচনা করাে।

বনফুলের ছছাটোগল্পের বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

বাংলা কথাসাহিত্যে প্রেমেন্দ্র মিত্রের অবদান আলােচনা করাে।

প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত দুটি ছােটোগল্পের নাম উল্লেখ করে ছােটোগল্প রচনায় তাঁর বিশিষ্টতা সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বাংলা ছােটোগল্পে পরশুরামের অবদান আলােচনা করাে।

সূচনাকালে বাংলা শিশুসাহিত্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ রচনা করাে।

উপেন্দ্রকিশাের থেকে আধুনিক পর্যন্ত শিশুসাহিত্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

লৌকিক সাহিত্যের নানা দিক

ছড়ার সংজ্ঞা দিয়ে লােকসাহিত্যে ছড়ার বিশিষ্টতা আলােচনা করাে।

বাংলায় ঘুমপাড়ানি ছড়াগুলির বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখাে।

বাংলা ‘ছেলেভুলানাে ছড়া’ গুলির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে যা জান লেখাে।

‘খেলার ছড়া’ গুলি নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

ধাঁধা বলতে কী বােঝ? ধাঁধার সঙ্গে শিক্ষা ও উপদেশ প্রদানের বিষয়টি কীভাবে জড়িত বুঝিয়ে দাও।

ধাঁধায় বাঙালির গার্হস্থ্য জীবনের যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

প্রবাদের সঙ্গে ধাঁধার পার্থক্য কোথায়?

প্রবাদের সংজ্ঞা দিয়ে এর সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি আলােচনা করাে।

প্রবাদ ও প্রবচন বলতে কী বােঝ? অন্তত চারটি বাংলা প্রবাদের উদাহরণ দাও।

বাংলা প্রবাদের গঠনবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

বাংলা প্রবাদের বৈচিত্র্য বিষয়ে আলােচনা করাে।

বাংলা প্রবাদে সমাজ বাস্তবতার যে প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

লােককথার সংজ্ঞা দিয়ে বিভিন্ন প্রকার লােককথার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

লােককথার অন্যতম শাখা রূপকথা সম্পর্কে আলােচনা করাে।

লােককথার অন্যতম শাখা ব্রতকথা বিষয়ে আলােচনা করাে।

বিশ্বের ভাষা ও ভাষাপরিবার

ভাষার রূপতত্ত্ব বা আকৃতি অনুযায়ী শ্রেণিবিভাগ করার পদ্ধতিগত সুবিধা কী? এই পদ্ধতিটি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ইন্দো ইউরােপীয় ভাষাবংশের পরিচয় দাও।

ইন্দো-ইরানীয় শাখার পরিচয় দাও।

গ্রিক ও ইতালীয় ভাষাশাখার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

ইন্দো-ইউরােপীয় ভাষাবংশের ইন্দোইরানীয়, ইতালীয় এবং গ্রিক—এই তিনটি প্রধান শাখা ব্যতীত অপর সাতটি অপ্রধান শাখার পরিচয় দাও।

সেমীয় ভাষাবংশের বিস্তৃত পরিচয় দাও।

হ্যামেটিক বা হ্যামীয় শব্দটি কীভাবে এসেছে? হ্যামীয় ভাষাবংশের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

আফ্রিকার ভাষাপরিবার এবং ফিন্নো-উগ্ৰীয় ভাষা পরিবারের বিস্তৃত পরিচয় দাও।

আলতাইক ও ককেশীয় ভাষাপরিবারের বিস্তৃত বিবরণ দাও।

আমেরিকার আদিম ভাষাসমূহ সম্বন্ধে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

অবর্গীভূত বা অশ্রেণিবদ্ধ (Unclassified) ভাষা কাকে বলে? পৃথিবীর উল্লেখযােগ্য কয়েকটি অবর্গীভূত ভাষার বর্ণনা দাও।

মিশ্র বা জারগন ভাষার বৈশিষ্ট্য ও বিভাগ উল্লেখ করাে।

বিলা-মার এবং পিজিন ইংরেজি—এই দুই মিশ্র ভাষার পরিচয় দাও।

চিনুক এবং মরিশাস ক্রেয়ল-এই দুই মিশ্রভাষার পরিচয় দাও।

কৃত্রিম বিশ্বভাষা এসপেরান্তো কীভাবে উৎপত্তি হল?

কৃত্রিম বিশ্বভাষা এসপেরান্তের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখাে।

সাংকেতিক ভাষা কাকে বলে? এই ভাষার বৈশিষ্ট্যগুলি সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

মানুষের ভাষার সঙ্গে বিভিন্ন মানবজাতি ও উপজাতির সম্পর্ক কী?

ভারতের ভাষাপরিবার ও বাংলা ভাষা

অস্ট্রিক ভাষাবংশ এবং অস্ট্রিক ভাষাভাষীদের সাধারণ পরিচয় দাও। অস্ট্রিক ভাষাবংশের অস্ট্রোনেশীয় (Austronesian) ভাষা শাখাটির পরিচয় দাও।

ভারতে প্রচলিত অস্ট্রিক ভাষার উপশাখাটির নাম কী? এই উপশাখাটির বিস্তৃত পরিচয় দাও।

দ্রাবিড় ভাষাবংশের বিস্তৃত আলােচনা করাে।

ভারতে প্রচলিত সাহিত্যগুণসম্পন্ন দ্রাবিড় ভাষাগুলির মধ্যে তামিল ও মালয়ালমের পরিচয় দাও।

‘কন্নড়’ ও ‘তেলুগু’ ভাষার পরিচয় দাও।

ভােট-চিনা ভাষাবংশের বিস্তৃত আলােচনা করাে।

ভারতে প্রচলিত ভােট-চিনা ভাষাবংশজাত ভাষাগুলি সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার বিস্তৃত পরিচয় দাও।

বৈদিক ভাষা থেকে কীভাবে সংস্কৃত ভাষার জন্ম হয়েছে তা আলােচনা করে এই ভাষার প্রখ্যাত সাহিত্যিকদের নাম এবং সময়কাল লেখাে।

মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার সময়কাল উল্লেখ করে এই পর্বটির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার বিস্তৃতিকাল লেখাে। এর আদি স্তরের পরিচয় দাও।

মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার মধ্য ও অন্ত্য স্তরের পরিচয় দাও।

পৈশাচী, মহারাষ্ট্রী এবং অর্ধমাগধী অপভ্রংশ-অবহটঠ ভাষা থেকে সৃষ্ট নব্য-ভারতীয় আর্যভাষাগুলির পরিচয় দাও।

শৌরসেনী অপভ্রংশ-অবহট্ঠ ভাষা থেকে সৃষ্ট নব্য- ভারতীয় আর্য ভাষাগুলির পরিচয় দাও।

মাগধী অপভ্রংশ-অবহট্ঠ ভাষা থেকে সৃষ্ট নব্য-ভারতীয় আর্য ভাষাগুলির পরিয় দাও।

ওড়িয়া, বাংলা ও অসমিয়া ভাষার পারস্পরিক সম্পর্ক আলােচনা করে এই তিনটি ভাষার পরিচয় দাও।

‘সংস্কৃত ভাষা বাংলা ভাষার জননী’—এই মত গ্রহণযােগ্য কি না তা যুক্তিসহ আলােচনা করাে।

বাংলা ভাষার ইতিহাসে যুগের বিন্যাস দেখিয়ে প্রত্যেক যুগের সময়সীমা নির্দেশ করাে।

ভারতীয় আর্য ভাষা বলতে কী বােঝ? এই ভাষার ক্রমবিকাশের স্তর কটি ও কী কী? প্রতিটি স্তরের সময়সীমা নির্দেশ করাে।

উদাহরণসহ মধ্যযুগের বাংলা ভাষার চারটি ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করাে। এই ভাষার দুটি গ্রন্থের নাম লেখাে।

ভারত চার ভাষাবংশের দেশ—এই চার ভাষাবংশের পরিচয় দাও।

হিন্দুস্থানি ভাষা অর্থাৎ হিন্দি ও উর্দু ভাষা কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে তা লেখাে।

প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা থেকে বাংলা ভাষা উদ্ভবের ধারাটি উদাহরণসহ আলােচনা করাে।

প্রাচীন লিপি এবং বাংলা লিপির উদ্ভব ও বিকাশ

মানবসভ্যতার প্রথম যুগে কোন্ কোন্ লিপিপদ্ধতি প্রচলিত ছিল? এর মধ্যে একটি বিস্তৃতভাবে আলােচনা করাে।

স্মারক-চিত্রাঙ্কন পদ্ধতির পরিচয় দাও।

প্রাচীন চিত্রলিপি এবং ভাবলিপি সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

প্রাচীন চিত্রপ্রতীকলিপি সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

ধ্বনিলিপি বা বর্ণলিপি সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

কীলক লিপি সম্বন্ধে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

মিশরীয় হিয়েরােগ্নিফিক সম্বন্ধে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

এশিয়ার দুই প্রাচীন লিপি সম্বন্ধে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

খরােষ্ঠী লিপি সম্বন্ধে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

প্রত্ন-বাংলা লিপি থেকে আধুনিক মুদ্রণ-যুগের বাংলা লিপির ক্রমবিবর্তন আলােচনা করাে।

ব্রাহ্মী লিপি থেকে কীভাবে বিভিন্ন আধুনিক ভারতীয় এবং বহির্ভারতীয় লিপি উদ্ভূত হয়েছে, তা আলােচনা করাে।

আধুনিক পৃথিবীর যাবতীয় বর্ণমালা সৃষ্টি হয়েছে কোন আদি বর্ণমালা থেকে? পৃথিবীতে বর্ণমালার উদ্ভব ও বিবর্তন সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ব্রাহ্মী লিপি থেকে বাংলা লিপি বিবর্তনের বিভিন্ন পর্যায়গুলি সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

সিন্ধুলিপি ও কীলক লিপি সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ব্রাহ্মী লিপির উৎস সম্বন্ধে যে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে, তার বিবরণ দাও।

ভাষাবৈচিত্র্য ও বাংলা ভাষা

বাংলাভাষার সামগ্রিক ভাষাবৈচিত্র্য সম্বন্ধে আলােচনা করাে।

ভাষা বলতে কী বােঝ? কোন্ উপভাষা নিয়ে এবং কেন মান্য চলিত বাংলা ভাষা তৈরি হয়েছে?

উপভাষা কাকে বলে? উৎপত্তির কারণ অনুযায়ী উপভাষাকে কয়ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? প্রতিটি ভাগের আলােচনা করাে।

মান্যভাষার পরিচয় দিয়ে উপভাষার সঙ্গ মান্যভাষার তুলনা করাে।

রাঢ়ি উপভাষার প্রচলিত অঞ্চলগুলি লেখাে। এর ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলি লেখাে।

রাঢ়ি উপভাষার রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলি লেখাে।

ঝাড়খণ্ডি উপভাষার প্রচলিত অঞ্চলগুলি লেখাে। এর ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলি লেখাে।

ভাষা কীভাবে ব্যক্তি, পেশা ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে আলাদা রূপ নেয়, তা দেখাও।

লিঙ্গনির্ভর সমাজভাষা সম্পর্কে বিস্তৃত আলােচনা করাে।

গ্রাম ও শহরভেদে ভাষার পার্থক্য আলােচনা করাে।

সম্প্রদায়ভেদে ভাষাগত পার্থক্য আলােচনা করাে।

প্রাক-উনিশ শতকের সাধুগদ্যের পরিচয় দাও।

উনিশ ও বিশ শতকের সাধুগদ্যের পরিচয় দাও।

চলিতভাষার উদ্ভব ও বিবর্তন পর্যালােচনা করাে।

বাংলা গদ্যের সাহিত্যিক উপভাষা সম্বন্ধে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে।

উপভাষা-শৃঙ্খল (Dialect Continuum) বলতে কী বােঝ?

Leave a Comment