বাংলার ক্রিকেট ইতিহাসে প্রবীর সেন, শ্যামসুন্দর মিত্র,অম্বর রায়, কার্তিক বসু, সুব্রত গুপ্ত, গোপাল বসুর কৃতিত্ব আলোচনা করো?

পঙ্কজ রায়ের পরবর্তী বাঙালি টেস্ট খেলোয়াড় প্রবীর সেন। এই উইকেট রক্ষক ও ডানহাতি ব্যাড সামান্যের উইকেট রক্ষার প্রশংসা করেন স্বয়ং ব্যাটম্যান। মোট ১৪ টি টেস্ট খেলেন তিনি অস্ট্রেলিয়া (৩), ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৫), ইংল্যান্ড (৪) ও পাকিস্তান (২) বিরুদ্ধে। টেস্ট ১১টি স্টাম্পিং এর মালিক প্রবীর সেন হাজার ৯৪৩ ও ৪৪ খ্রিস্টাব্দে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে আসেন। ১৯৫২ ৫৩ খ্রিস্টাব্দে রনজি ফাইনালে বাংলার অধিনায়ক হিসেবে খোল কারের বিরুদ্ধে তার দক্ষতা আজও ইতিহাসে উজ্জ্বল।

ডানহাতি ব্যাড স্যামন ও মিডিয়াম পেসার শ্যামসুন্দর মিত্র ১৯৫৮ ১৯৭২ বাংলার ক্রিকেট জগতকে আলোকিত করেছেন। প্রথম শ্রেণীর খেলায় ৫৯ ম্যাচে ৩০৫৮ রান ও ১৫ উইকেট পান। অলরাউন্ডার হিসেবেই তার খ্যাতি। পঙ্কজ রায়ের ভাই আম্বর রায় চার টে টেস্ট খেলার নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন বাঁ হাতি ব্যাট সম্যান।

কৃতিত্ব

কার্তিক বসু প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে বাংলার হয়ে ৪৪ টি খেলায় ১৬৪৯ রান করেন, সর্বোচ্চ ১০৭ রান। পরবর্তীকালে ধারাভাষ্যকার রূপে খুব বিখ্যাত হন। ডান হাতে মিডিয়াম প্রেসার সুব্রত গুপ্ত মোট ৪টি টেস্ট খেলেন ১৯৫৭-৬৯ খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। রনজিতে বাংলার হয়ে বহু খেলায় তার কৃতিত্ব দক্ষতায় বাংলা জয় পান। ক্রিকেট টি বুদ্ধিও বাগ্মিতায় স্মরণীয় গোপাল বসু ছিলেন বাংলার এক অসামান্য ডানহাতি ব্যাট সাম্যান। দীর্ঘ ইনিংস খেলার জন্য তিনি সমকালে বিখ্যাত ছিলেন। ভারতীয় দলের হয়ে সুনীল গাভাসকারের সঙ্গে তার পার্ঠনারশিপ শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৯৮ রানে ইনিংস আজও চর্চার বিষয়।

দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা সমস্ত অধ্যায় অনুযায়ী তার সব প্রশ্নের উত্তর

Leave a Comment