অনার্স বাংলা পঞ্চম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর

কাব্যের রূপভেদ

সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্রে মহাকাব্যের যে লক্ষণ নির্দেশ করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রধান কয়েকটির উল্লেখ কর। উক্ত লক্ষণগুলি থাকলেই কি কোন রচনাকে মহাকাব্য বলা যায়? মেঘনাদবধ কাব্য থেকে উদাহরণ নিয়ে সমস্যাটির ওপর আলোকপাত কর।

‘মহাভারত’, ইলিয়ড়’ এবং ‘মেঘনাদবধ’, ‘প্যারাডাইস লস্ট’ কি একই জাতীয় মহাকাব্য? যদি না হয় তবে এদের মধ্যে প্রভেদ কি? এই প্রসঙ্গে মহাকাব্যের শ্রেণীভেদ সম্পর্কে আলোচনা কর।

মহাকাব্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ ও শ্রেণীবিভাগ করে ঊনবিংশ শতাব্দীতে রচিত একটি সাহিত্যিক মহাকাব্যের সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।

গীতিকাব্যের সংজ্ঞা নিরূপণ করে রবীন্দ্রনাথ ব্যতিরেকে যে কোন একজন বাঙালী গীতিকবির বৈশিষ্ট্য নির্ণয় কর।

গীতিকবিতা বলতে কী বোঝায়? এর বৈশিষ্ট্য কী? গীতিকবিতার শ্রেণীবিভাগ করে সংক্ষিপ্ত ও সংহত আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রতিটি শ্রেণীর ওপর আলোকপাত কর।

গীতিকবিতার সংজ্ঞা নিরূপণ করে রবীন্দ্রনাথ ব্যতিরেকে যে কোন একজন বাঙালী গীতিকবির বৈশিষ্ট্য নিরূপণ কর।

বাঙলা সনেটের উদাহরণ সহযোগে কবিতার এই শাখার স্বরূপবৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

গাথা বা গাথাকবিতা কাকে বলে? আধুনিক কালের গাথা কবিতার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

সংজ্ঞাসহ পত্রকাব্যের স্বরূপ আলোচনা করো।

সংক্ষিপ্ত আলোচনা : রূপক কবিতা, কাহিনীকাব্য, শোকগীতি, স্তোত্র-কবিতা, স্বদেশপ্রেমমূলক গীতিকবিতা, ভক্তিমূলক গীতিকবিতা, মক এপিক

গীতিকবিতার সাধারণ লক্ষণ কী কী বাংলা গীতিকাব্য থেকে দৃষ্টাত্ত দিয়ে আলোচনা করো।

মহাকাব্যের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের আলঙ্কারিকদের মতামত উল্লেখ করো।

মহাকাব্যের লক্ষণ বিচার একটি বাংলা মহাকাব্যের আলোচনা করো।

মধ্যযুগের আখ্যান কাব্যে সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো। প্রথমত আধুনিক বাংলা আখ্যান কাব্যের বিভিন্ন রূপের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

আখ্যান কাব্যকে সাধারণত কটি ভাগে ভাগ করা যায়? যে কোনও একটি বিভাগের পরিচয় দাও।

রামায়ণ ইলিয়ড, কুমার সম্ভব মেঘনাদবধ কাব্যে কোটি কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত যুক্তিসহ আলোচনা করো।

গাথাকাব্য বলতে কী বোঝ? প্রাচীন ও আধুনিক গাথা কাব্যের পার্থক্য নিরূপণ করে বাংলা গাথাকাব্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে গাথাকাব্যের সাথে আখ্যান কাব্য ও মহাকাব্যের তুলনামূলক আলোচনা করো। প্রসঙ্গত দেখাও গাথাকাব্য কি লোক সাহিত্যের স্বাদ প্রভাবিত?

সনেটের কঠিন বন্ধন গীতিকাব্যের ভাব প্রকাশের পরিপন্থী কিনা আলোচনা করো।

গীতি কবিতার সাথে মহাকাব্যের পার্থক্যগুলি আলোচনা করো।

সমস্ত রকম কবিতার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বৈষ্ণব কবিতা কী গীতি কবিতা? গীতি কবিতার সংজ্ঞা দিয়ে আলোচনা করো।

সনেটের বৈশিষ্ট্য উদাহরণসহ আলোচনা করো। সনেটের বিভিন্ন রীতিগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দান করে বাংলা সাহিত্যে সনেট রচয়িতাদের একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা অঙ্কন করো। প্রথমত একটি সার্থক সনেট বিশ্লেষণ করো।

মহাকাব্য কাকে বলে? এর শ্রেণি কয়টি? যে-কোন একটি শ্রেণির মহাকাব্যের বৈশিষ্ট্য উদাহরণ সহ আলোচনা করো। প্রসঙ্গত মহাকাব্য সম্পর্কে অ্যারিষ্টটলের মত সংক্ষেপে লিপিবদ্ধ করো।

একটি আদি মহাকাব্য, সাহিত্যিক মহাকাব্য, বিশুদ্ধ মহাকাব্য | মহাকাব্যের লক্ষণ, সাহিত্যিক মহাকাব্যের লক্ষণ

সনেটের সংজ্ঞা ও নির্মাণ রীতির আলোচনা করে বাংলা সনেটের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

গীতিকাব্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ করে উদাহরণসহ তার বৈশিষ্ট্যগুলি লিপিবদ্ধ করো।

ওড় বা স্তুতি কবিতা।

শোকগীতি বা এলিজি

ব্যালাড বা গাথা কবিতা

প্রার্থনা সংগীত বা স্ত্রোত্র কবিতা

বীরাঙ্গনা কাব্য

বীরাঙ্গনা কাব্যের নায়িকাদের প্রথাগত ভাবে বীর বলা চলে না—তা সত্ত্বেও এর নামকরণে বীরাঙ্গনা নায়িকার উল্লেখ যুক্তিযুক্ত কিনা বিচার করো।

গ্রীক নিয়তিবাদ এবং ভারতীয় অদৃষ্টবাদ ও কর্মফলবাদ ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের চরিত্রগুলিকে কিভাবে নিয়ন্ত্রিত করেছে তা প্রদর্শন করো।

বীরাঙ্গনার কোনো কোনো চরিত্রে ট্র্যাজেডির উপাদান থাকলেও একমাত্র তারার চরিত্রেই তা সার্থকরূপে প্রতিফলিত হয়েছে—মন্তব্যটির সার্থকতা বা বিপক্ষতা আলোচনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের অঙ্গনাগণ কী অর্থে বীরাঙ্গনা- আলোচনা করো | ‘বীরাঙ্গনা কাব্যের নায়িকারা বিভিন্ন চিত্তবৃত্তিধারী হওয়া সত্ত্বেও সকলকেই বীরাঙ্গনা বলা কতটা যুক্তিসঙ্গত হয়েছে তা ব্যাখ্যা করো।

“বীরাঙ্গনা কাব্যের নায়িকারা আধুনিক জীবন বোধের রূপায়ণ”— যে কোন দুটি চরিত্র আলোচনা করে দেখাও।  বীরাঙ্গনা কাব্যের আধুনিকতার লক্ষণ কী কী ভাবে প্রকাশ পেয়েছে আলোচনা করে দেখাও।

বীরাঙ্গনা কাব্য ওভিদের আদর্শে রচিত হওয়ার ফলে যে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে তা আলোচনা করো | তারা পত্রিকায় মধুসূদন কদর্য রুচির পরিচয় দিয়েছেন—সমালোচকের এই মত গ্রহণযোগ্য কি? আলোচনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের শকুন্তলা পত্রিকার নিরিখে শকুন্তলার চরিত্র ব্যাখ্যা করো | কালিদাসের শকুন্তলার সঙ্গে মধুসূদনের শকুন্তলার চরিত্রগত মিল অমিল আলোচনা করে দেখাও।

পৌরাণিক নারী চরিত্রগুলি নিয়ে সৃষ্ট বীরাঙ্গনা কাব্য প্রকৃতই নারী প্রগতির কাব্যরূপে পরিগণিত— কথাটির যুক্তিসহ আলোচনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের তারা চরিত্রটি বর্ণনা করো | মহাকাব্যের তারার সঙ্গে বীরাঙ্গনার তারার চরিত্রগত মিল ও অমিল আলোচনা করে দেখাও।

পৌরাণিক উপাদানে গঠিত হলেও বীরাঙ্গনা কাব্য মাইকেল মধুসূদন দত্তর মৌলিক সৃষ্টি— আলোচনা কর।

বীরাঙ্গনা কাব্যের কাব্যসৌন্দর্যের পরিচয় দাও | বীরাঙ্গনা কাব্যের পত্ররীতির মধ্যে লিপিকুশলতা ও শিল্প বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

বীরাঙ্গনা কাব্যের শূর্পণখা পত্রিকা অবলম্বনে শূর্পণখার চরিত্র বর্ণনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের কেকয়ী পত্রিকার কেকয়ী চরিত্রটি বর্ণনা কর | বীরাঙ্গনা কাব্যের কেকয়ী স্বার্থের নয় সত্যের পূজারী আলোচনা কর।

‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্রিকা সাপেক্ষে জনা চরিত্রটি বর্ণনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের কেকয়ী ও জনা চরিত্রের তুলনাত্মক আলোচনা কর।

রোমক কবি ওভিদের আদর্শে “বীরাঙ্গনা কাব্য” রচিত হলেও কাব্যে কবি মধুসূদনের মৌলিকতা অবশ্য স্বীকার্য—এ কথার যুক্তিগ্রাহ্য আলোচনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের তারা পত্রিকা ও শূর্পণখা পত্রিকার তুলনাত্মক আলোচনা করো।

তোমার মতে বীরাঙ্গনা কাব্যের শ্রেষ্ঠ পত্রিকা কোন্‌টি? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করো।

Ode এবং Lyric-এর মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করো। বীরাঙ্গনা কাব্যে এ দুটির মধ্যে কোনটির প্রাধান্য দেখা যায়?

‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের পত্রগুলিতে নাট্যগুণ ও গীতিধর্মিতার যে সুষম সমন্বয় ঘটেছে তা আলোচনা করো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্যকে’ ঊনবিংশ শতাব্দীর নারী মুক্তির কাব্য বলা যায় কিনা—বিচার করো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্যে’ মধুসূদন চরিত্র পরিকল্পনাগত যে মৌলিকতার পরিচয় দিয়েছেন, তা বিচার করো।

পত্র কাব্য হিসাবে বীরাঙ্গনার সার্থকতা লেখো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্যে কবি মানবমনের নানাবিধ অনুভূতি প্রণাশের পক্ষে অমিত্রাক্ষর ছন্দের শক্তি পরীক্ষা | বীরাঙ্গনা কাব্যে মধুসূদন ভাবোপযোগী ছন্দ সৃষ্টি করে কাব্যে বিধীত জীবন্ত করে তুলেছেন

‘বীরাঙ্গনা কাব্যে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাব কতটা লক্ষণীয় তা আলোচনা করো।

‘মাতৃত্বের কোমলতার দিক থেকে অভিন্ন হলেও জনা ও কেকয়ী ভিন্ন ভিন্ন অর্থে বীরাসেনা’ –আলোচনা করো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্যের নারী চরিত্র কোন অর্থে বীরাঙ্গনা? বীরাঙ্গনা কাব্যে আধুনিকতার লক্ষণ কী কী ভাবে প্রকাশিত?

‘আদর্শ অপেক্ষা জৈবিক প্রবৃত্তি তারা চরিত্রকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করেছে— আলোচনা করো | বীরাঙ্গনা কাব্যের কোনো চরিত্রে ট্র্যাজেডির উপাদান থাকলেও তা একমাত্র চরিত্রই সাথক রূপ প্রতিফলিত হয়েছে–আলোচনা করো।

‘পত্রকাব্য কাকে বলে? বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করে বিচার করো বীরাঙ্গনা কাব্যকে শ্রেষ্ঠ পত্রকাব্য বলা যায় কিনা।

বীরাঙ্গনা কাব্যের শৈলী প্রসঙ্গ আলোচনা করো।

মধুসূদনের ‘বীরাঙ্গনা কাব্যে’র কোথাও ওভিদের প্রভাব লক্ষ্য করা যায় কী? এই মতটি মেনে নিয়ে মধুসূদনের ‘বীরাঙ্গনা কাব্যে’র স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।

প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যে যে নারীদের দেখা মিলেছিল বাংলা সাহিত্যে সময়োপযোগী মানবী হিসেবে তাদেরই ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যে মধুকবি চিত্রিত করেছে—পাঠ্যপত্র অবলম্বনে বিশ্লেষণ করো।

‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা পত্রিকায় শকুন্তলা চরিত্রটি কীভাবে বীরাঙ্গনা হয়েছে তা আলোচনা করো।

‘দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা’ পত্রটির মৌলিকতা এবং নাটকীয়তা সৃষ্টি করেছে কবি—আলোচনা করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘সোমের প্রতি তারা’ পত্রিকাটির ভাববস্তু বিশ্লেষণ করো।

‘সোমের প্রতি তারা’ পত্রটি নাট্যগুণ কতটা প্রকাশ পেয়েছে | ‘সোমের প্রতি তারা’ পত্রটি বিশ্লেষণ করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘সোমের প্রতি তারা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

দশরথের প্রতি কৈকেয়ী পত্রিকার শৈলী বিশ্লেষণ করে একটি শিল্পকুশলতা দেখাও | তোমার বিচারে বীরাঙ্গনা কাব্যের শ্রেষ্ঠ পত্রিকা কোনটি? যুক্তিসহ আলোচনা করো।

‘পরম অধর্মাচারী রঘুকুলপতি’ বারংবার উচ্চারিত এই অভিযোগ এবং খেদ কেকেয়ী চরিত্রকে তথাকথিত পতিব্রতার পরিবর্তে কীভাবে ও কেন প্রতিবাদী নারীতে রূপান্তরিত করেছে; তা ‘দশরথের প্রতি কেকেয়ী’ অবলম্বনে বিশ্লেষণ করে বলো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘দশরথের প্রতি কৈকেয়ী’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘লক্ষ্মণের প্রতি শূর্পনখা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

“কেকেয়ী’ ও ‘জনা’র পত্র দুটিতে তাদের ঈর্ষা ও হিংসার তীব্র রূপ প্রকাশ পেয়েছে তা অকল্যাণী হলেও কবির রচনার গুণে উচ্চস্তরের শিল্প হয়ে উঠেছে”–আলোচনা করো।

‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ পত্রটি বিশ্লেষণ করে জনার মাতৃত্ববোধের স্বরূপ নির্ণয় করো।

বীরাঙ্গনা কাব্যের ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

নীলধ্বজের প্রতি জনা পত্রিকা অবলম্বনে জনার চরিত্র | জনা কীভাবে ট্র্যাজিক চরিত্র হয়ে উঠেছে, জনার বীরত্ব ও ব্যক্তিত্ব জনার পত্রিকায় কীভাবে প্রকাশিত

সোনার তরী

‘সোনার তরী’ কবিতার মূল ভাব কি আশা না নৈরাশ্য? আলোচনা করে দেখাও।

‘সোনার তরী’ কবিতাটি তত্ত্বাশ্রয়ী কবিতা- আলোচনা করো।

‘সোনার তরী’ কবিতাটি সাধারণভাবে একটা বর্ষার চিত্র-রূপময় কবিতা হিসাবে গ্রহণ করা যায় কিনা কিংবা একে রূপকার্থে গ্রহণ করাই সঙ্গত কিনা আলোচনা করো।

‘সোনার তরী’ কবিতাটির অর্থভেদ উপলক্ষে এককালে সাহিত্য জগতে যে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল, তার কথা মনে রেখে কবিতাটির যথার্থ তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

‘বৈষ্ণুবকবিতায় কবির মূল প্রতিপাদ্য কী? কবি পার্থিব প্রেমকে কীভাবে লোকাতীত প্রেমের সঙ্গে মিলিয়ে দিয়েছেন, আলোচনা করে দেখাও।

‘সোনার তরী’র যুগে মানবজীবনের সান্নিধ্যে এসে রবীন্দ্রনাথ যে মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন তার পরিচয় কীভাবে ‘বৈষ্ণুবকবিতা’য় পাওয়া যায়, আলোচনা করো।

‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের পাঠ্য কবিতাগুলি অবলম্বনে ‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের নামকরণের সার্থকতা প্রতিপন্ন করো।

মানবজীবন যে একটা ট্র্যাজেডি মাত্র, শুধু এই পুরাতন কথাটারই কি কাব্যরূপ ‘যেতে নাহি দিব’? যুক্তিপূর্ণ উত্তর দাও।

“একটি ক্ষুদ্র সংসারজীবনের ব্যর্থ স্নেহ, অসহায় মানুষের একটি সাধারণ অনিবার্য হৃদয়বেদনা অপূর্ব কল্পনাশক্তির যাদুমন্ত্রে নিখিল বিশ্বের অন্তলীন মর্মব্যথায়, আদিমাতা ধরিত্রীর বেদনাপীড়িত সন্তানমমতার এক সর্বব্যাপী বিষাদ-সঙ্গীতে রূপান্তরিত হইয়াছে।”—আলোচনা করো।

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটি কিভাবে একটি সাধারণ বাস্তব ঘটনা দার্শনিক উপলব্ধির স্তরে পৌঁছেছে, আলোচনা করে দেখাও।

নিসর্গের অমোঘ সত্য এবং মানবলোকের একটি সকরুণ মুহূর্ত দুই-এ মিলিয়া যে কি অনির্বচনীয় কাব্যরূপ লাভ করিতে পারে ‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটি তাঁহার প্রমাণ। আলোচনা করো।

কন্যার নিকট থেকে বিদায় নিয়ে কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে ‘চলিতে চলিতে পথে’ পিতার হৃদয়ে যে-নিগূঢ় বেদনাময় অনুভব জেগেছিল তার পরিচয় দাও।

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতায় কয়েকটি চমৎকার নিসর্গ বর্ণনা কবি গ্রথিত করেছেন। ঐরকম দুটি বর্ণনার কাব্যসৌন্দর্য বিষয়ে আলোকপাত করো।

“কী গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত আকাশ সমস্ত পৃথিবী।”—দুঃখটি কী? কবি-চিত্তে কীভাবে দুঃখটির উপলব্ধি ঘটল? কবিতা অনুসরণ করে সেই দুঃখের বর্ণনা দাও।

‘বসুন্ধরা’ কবিতার মর্মকথা কবিমনের কোনো বিচ্ছিন্ন অনুভূতি নয়, তার সঙ্গে রবীন্দ্রমানসের পূর্বাপর ভাবনাক্রমের যোগ আছে আলোচনা করো।

‘আমারে ফিরায়ে লহো, অয়ি বসুন্ধরে’–এই প্রার্থনা উচ্চারণ করার পর কবি কিভাবে বসুন্ধরার কোলে ফেরার বাসনা প্রকাশ করেছেন, তা নিজ ভাষায় বর্ণনা করো।

‘বসুন্ধরা’ কবিতায় এই ইচ্ছা কেন এবং কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে | ‘আমার পৃথিবী তুমি বহু বরষের’—কবির এই অনুভূতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’ কবিতাটির ভাববস্তু বিশ্লেষণ করো এবং কবিতাটির নামকরণের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’র সুন্দরী কে? তার প্রতি কবির যে মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তা বুঝিয়ে দাও।

“নিরুদ্দেশ যাত্রা’, কবিতায় ‘বিদেশিনী’, ‘সুন্দরী’, ‘অপরিচিতা’ নারীমূর্তির রূপকে কবিকল্পনার কোন্ নিগূঢ় অভিপ্রায় ব্যঘ্নিত হয়েছে? এই ‘মধুরহাসিনী’র রহস্যময় নীরব হাসির তাৎপর্যই বা কী?

‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’ কবিতাটি বিশ্লেষণ করে কবির মনোভঙ্গির বৈশিষ্ট্য বুঝিয়ে দাও।

‘সোনার তরী’ কাব্যের প্রথম ও শেষ কবিতায় (‘সোনার তরী’ ও ‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’) ‘বিদেশিনী’ রূপে কবি কাকে সম্বোধন করেছেন? এই কবিতা দুটির মধ্যে ভাবগত কোনো সাদৃশ্য থাকলে তা পরিস্ফুট করো।

সোনার তরী (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

রবীন্দ্রনাথের ‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের মর্ত্যমমতা ও মানবপ্রীতির পরিচয় দাও।

‘সোনার তরী’র রূপকথাধর্মী কবিতাগুলি সম্বন্ধে আলোচনা করো।

সোনার তরী কাব্যের কয়েকটি কাব্যের বিষয়বস্তু আলোচনা করো।

সোনার তরী কবিতা ও কাব্যের নামকরণ।

সোনার তরী কাব্যে রূপক ব্যবহার।

সোনার তরীতে লিরিক ও রোমান্টিক ভাবনা।

‘সোনার তরী’ কাব্য ও জীবন দেবতা প্রসঙ্গ।

সোনার তরী কাব্যে চিত্রকল্প প্রসঙ্গ।

সোনার তরী কাব্যে বৈষ্ণুবীয় প্রসঙ্গ।

‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের প্রাসঙ্গিক কবিতা অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতির স্বরূপ ব্যাখ্যা করো।

‘সোনার তরী’ কবিতাটির রূপকার্থ বিশ্লেষণ করিয়া উক্ত কবিতাটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য আলোচনা করো।

“সোনার তরী’ কবিতাটির তাৎপর্য | সোনার তরী কবিতাটির মর্মার্থ

‘সোনার তরী’ কবিতাটির নামকরণের তাৎপর্য বিশ্লেষর করো।

‘সোনার তরী’ কবিতাটির অর্ন্তনিহিত তত্ত্ব নানাভাবে ব্যাঘাত হয়েছে সে বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করো। তত্ত্বকে অতিক্রম করে এই কবিতাটি কতখানি রসোতীর্ণ হয়েছে সে বিষয়ে তোমার মতামত ব্যক্ত করো।

নানাজনে ‘সোনার তরী’ কবিতাটির নানা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তোমার ব্যাখাটি যুক্তি ও উদ্ধৃতিসহ উপস্থাপিত করো।

‘সোনার তরী’ কবিতার যে রূপকার্য দিকটি বিদ্যমান তা বিশ্লেষণ করো।

‘সোনার তরী’ চিত্রগীতের অনন্য গঠনশৈলী’ ব্যাখ্যা করো।

সোনার তরী কবিতার শৈলী বিচার করো।

‘সোনার তরী’ কবিতায় রূপকের ছলে যে সকল ভাব ব্যবহৃত হয়েছে তা আলোচনা করো।

‘‘বৈষ্ণব কবিতায় রবীন্দ্রনাথের বক্তব্য কী? ভক্ত, ‘বৈষ্ণবের বিশ্বাসের থেকে ওই বক্তব্যের পার্থক্য নির্দেশ করো। তা থেকে রবীন্দ্রনাথের কোন পরিচয় পাও?

‘বৈষ্ণব কবিতা’য় রবীন্দ্রনাথ অভিনব দৃষ্টিতে বৈষ্ণব পদাবলীকে দেখেছেন। তাঁর সেই দৃষ্টির পরিচয় দাও। ভক্ত বৈষ্ণবের বিশ্বাস থেকে ওই দৃষ্টির পার্থক্য নির্দেশ করো।

‘শুধু বৈকুণ্ঠের তরে বৈষ্ণবের গান’—রবীন্দ্রনাথের এই বিস্ময় বা জিজ্ঞাসার তাৎপর্য নির্ণয় করো।

‘সোনার তরী’ কাব্যগ্রন্থের ‘বৈষ্ণব কবিতা’ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতি ও অমত্যময়তার পরিচয় দাও।

‘বৈষ্ণব কবিতায় রবীন্দ্রনাথ বৈষ্ণব পদাবলীর বিচারে যে নতুন মানদণ্ড উপস্থাপিত করলেন তা কতখানি গ্রহণযোগ্য বলে তোমার মনে হয়।

‘বৈষ্ণব কবিতা বর্ণাঢ্য চিত্রকল্পে সজ্জিত’ –আলোচনা করো।

‘বৈষ্ণব কবিতা’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করিয়া রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতির আলোচনা করো।

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতার জীবন প্রীতির সঙ্গে বিরহচেতনার যে দ্বন্দ্ব দেখা যায় তা আলোচনা করো।

যেতে নাহি দিব আখ্যানধর্মী বিন্যাস ব্যাখ্যা করো।

যেতে নাহি দিব কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘সোনার তরী’ কাব্যের ‘বসুন্ধরা’ কবিতা অবলম্বন করিয়া প্রকৃতির প্রতি রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গির বিশিষ্টতা ব্যাখ্যা করিয়া বুঝাইয়া দাও।

‘বসুন্ধরা’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথের যে মর্মপ্রীতির চিত্রটি ফুটে উঠেছে তা কবিতাটি বিশ্লেষণের দ্বারা বুঝিয়ে দাও।

‘বসুন্ধরা’ কবিতার ছড়া সুরের গীতি কাব্যিক বিন্যাস লেখো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসুন্ধরা কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’ কবিতাটির তাৎপর্য সংক্ষেপে বিবৃতি করো।

অনেকে ‘নিরুদ্দেশ যাত্রা’ কবিতাটিকে চিত্রধর্মী বলে ব্যাখ্যা করেছেন। এ বিষয়ে নিজের ভাষায় আলোচনা করো।

‘ষে অপরিচিতা মধুর হাসিনী বিদেশিনী কবিকে ‘নিরুদ্দেশ যাত্রায়’ আকর্ষণ করেছেন, এবং কোনো নিরুদ্দেশের দিকে নিয়ে চলেছেন কবিতাটি পর্যালোচনা করে তা বুঝিয়ে দাও।

‘নিরুদ্দেশ যাত্রা চিত্র গীতের মেলবন্ধন গঠিত’ -আলোচনা করো।

নিরুদ্দেশ যাত্রা কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

পঠিত কবিতা অবলম্বনে নজরুলের দেশাত্মবোধ বা স্বদেশপ্রেমের পরিচয় দাও।

নজরুলের কবি মানসের বৈশিষ্ট্য | নজরুল এক বিচিত্র কাব্য ভাবনার অধিকারী, –আলোচনা করো।

সঞ্চিতা

‘‘বিদ্রোহী’ কবিতার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে লিপিবদ্ধ করে এই কবিতার মূল বক্তব্য পরিস্ফুট করো।

‘নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি প্রকৃতই কোন বিদ্রোহ-বাণীর নয়, এর মর্মকথা হচ্ছে অপূর্ব উন্মাদনা—এক অভূতপূর্ব আত্মবোধ—সেই আত্মবোধের প্রচণ্ডতায় কবি উচ্ছ্বসিত প্রায় দিশেহারা। উক্তিটির যাথার্থ বিচার করো।

‘বিদ্রোহী’ কবিতায় বাধাবন্ধহীন যৌবনের যে উল্লাস ও প্রাণাবেগ ধরা পড়েছে, কবিতার কয়েকটি বিশিষ্ট চরণ উদ্ধৃত করে তার পরিচয় দাও।

‘বিদ্রোহী’ কবিতার গঠন ও আঙ্গিক নিয়ে কোনো কোনো সমালোচক অভিযোগ এনেছেন, সে সম্বন্ধে তোমার অভিমত আলোচনা করো।

‘বিদ্রোহী’ কবিতার কোন স্তবকে কবির রোমান্টিক মনোভাব সবচেয়ে স্পষ্ট হয়েছে? সমগ্র কবিতায় যে সুর ধ্বনিত হয়েছে তার সঙ্গে এই মনোভাবের মিল আছে কি? আলোচনা করো।

‘বিদ্রোহী’ কবিতায় ব্যবহৃত পুরাণ প্রসঙ্গে নজরুলের যে গভীর জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায় তা আলোচনা করো।

‘অভিশাপ’ কবিতায় কার প্রতি অভিশাপ বর্ষণ করেছেন? সে অভিশাপের স্বরূপ কী? কবিতাটির মধ্য দিয়ে কবির কী ধরনের মানসিকতা ফুটে উঠেছে?

উপেক্ষিত হতাশ-প্রেমিকের রোমান্টিক বিষণ্নতার চিরন্তন সুর কিভাবে ‘অভিশাপ’ কবিতায় প্রতিধ্বনিত হয়েছে তা বিবৃত কর।

‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতায় কবির মানসিকতা ও মর্মবেদনার প্রকাশ | ‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতায় কবি সম্বন্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলি কী? এইসব অভিযোগের কি কৈফিয়ৎ দিয়েছেন তা আলোচনা করো।

“বর্তমানের কবি আমি ভাই, ভবিষ্যতের নই ‘নবী’।”—’বর্তমানের কবি’ পরিচয়ের মধ্যে কবি নিজের কি পরিচয় দিয়েছেন? ‘ভবিষ্যতের নবীই বা কী? এই স্তবকে ‘প্রভাতের ভৈরবী’ বলতেই বা কী বলতে চেয়েছেন?

‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতায় কবি নজরুল ইসলামের যে অসাম্প্রদায়িক মনোভাবের পরিচয় পাওয়া যায় তার পরিচয় দাও।

“হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান!” – দারিদ্র্য কিভাবে কবিকে মহান করেছে নজরুল ইসলামের ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটির অনুসরণে তা আলোচনা করো।

‘দারিদ্র্য’ কবিতায় দারিদ্র্যের দুর্বিষহ রূপ কিভাবে কবি কল্পনায় মাধুর্যে অভিষিক্ত হয়েছে তা সংক্ষেপে আলোচনা করে দেখাও।

‘দারিদ্র্য কবিতাটিতে কবি নজরুল ইসলামের কোন্ মানসিকতা প্রকাশিত হয়েছে? তাঁকে দুঃখবাদী বলা যায় কিনা আলোচনা করে দেখাও।

নজরুলের ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটির রসগ্রাহী আলোচনা প্রসঙ্গে কবিতাটিতে কোথাও কোনো ভাবের বৈপরীত্য বা চিন্তার অসংলগ্নতা লক্ষ্য করেছ কিনা লেখো।

‘গানের আড়ালে’ কবিতায় কবি যে অনুরাগ পোষণ করেছিলেন তা কীভাবে তাঁর প্রিয়াকে নিবেদন করেছেন তা বিবৃত কর। সমগ্র কবিতাটির মধ্যে কবির কি মানসিকতা পরিস্ফুট হয়েছে, আলোচনা কর।

‘গানের আড়ালে’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার কর। এই কবিতায় নজরুলের কোন্ বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে আলোচনা কর।

“অন্তর-তলে অন্তর-তর যে ব্যথা লুকায়ে রয়, গানের আড়ালে পাও নাই তার কোনদিন পরিচয়?” —কবির ‘গানের আড়ালে’ কবিতায় তাঁর অন্তর তর ব্যথার কি পরিচয় উদগীত হয়েছে? বিশেষভাবে এই কবিতা ও সাধারণভাবে তোমার পাঠ্য তাঁর অন্যান্য কবিতা থেকে এই প্রসঙ্গটি আলোচনা কর।

ধূর্জটি কে? কবি নিজেকে ধূর্জটি বলেন কেন? অকাল-বৈশাখী ঝড়ের তাৎপর্য কী? কবি নিজেকে বিদ্রোহী-সূত বলার কারণ কী?

“আমি কৃষ্ণ-কণ্ঠ, মন্থন বিষ পিয়া ব্যথা-বারিধির। আমি ব্যোমকেশ, ধরি বন্ধন-হারা ধারা গঙ্গোত্রীর।”

“আমি উত্তর বায়ু, মলয়-অনিল, উদাস পূরবী হাওয়া”—এই তিনরকম বাতাসের পার্থক্য কী? কবি নিজেকে এই ত্রিবিধ বাতাসের সঙ্গ তুলনা করেছেন কেন?

“আমি মানব দানব দেবতার ভয়, বিশ্বের আমি চির দুর্জয় জগদীশ্বর ঈশ্বর আমি, পুরুষোত্তম সত্য”

“আমি পরশুরামের কঠোর কুঠার, নিঃক্ষত্রিয় করিব বিশ্ব, আনিব শান্তি শান্ত উদার” —পরশুরাম কে? তাঁর কুঠারকে কঠোর বলা হয়েছে কেন? বিশ্বকে নিঃক্ষত্রিয় করার কথা তিনি কেন বলেছেন?

‘বিদ্রোহী’ কবিতায় কবি এক জায়গায় বলেছেন, “উপাড়ি” ফেলিব অধীন বিশ্ব অবহেলে নব-সৃষ্টির মহানন্দে।”—বিশ্বকে অধীন বলা হয়েছে কেন? কবি তাকে উৎপাটিত করতে চান কেন ও কীভাবে? নব-সৃষ্টি বলতে তিনি কী বুঝিয়েছেন?

‘বিদ্রোহী’ কবিতার কোন স্তবকে কবির রোমান্টিক মনোভাব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে আলোচনা করো। সমগ্র কবিতায় যে সুর শোনা গিয়েছে তার সঙ্গে এর সঙ্গতি কতটুকু বিচার করো।

‘বিদ্রোহী’ কবিতাতে যে বিদ্রোহ ঘোষিত হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য বিচার করো। এই বিদ্রোহী সত্তার প্রকৃত পরিচয় এবং বিদ্রোহের লক্ষ্যবস্তু সম্বন্ধে তোমার অভিমত দাও।

‘বিদ্রোহী’ কবিতায় কবি নজরুলের বিবিধ পুরাণ সম্পর্কে যে গভীর জ্ঞানের পরিচয় ফুটে উঠেছে তার পরিচয় দাও।

‘বিদ্রোহী’ কবিতাটির গঠন-কৌশল এবং আঙ্গিক-কৌশল সম্পর্কে কোনো কোনো সমালোচক মৃদু অভিযোগ করেছেন। এ সম্বন্ধে তোমার মতামত দাও।

‘বিদ্রোহী কবিতায় নজরুলের বিদ্রোহী সত্তার পরিচয় | ‘বিদ্রোহী’ কবিতা অবলম্বনে কবির মানস বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

‘অভিশাপ’ কবিতাটির অন্তর্নিহিত অর্থ | আমি বিধির বিধান ভাঙ্গিয়াছি আমি এমনি শক্তিমান

‘অভিশাপ’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা আলোচনা করো।

‘অভিশাপ’ কবিতার মর্মবস্তু আলোচনা করে তার রসগ্রাহী বিচার করো।

‘অভিশাপ একটি সার্থক প্রেমের কবিতা’ —আলোচনা করো।

‘অভিশাপ একটি সার্থক গীতিকবিতা’—আলোচনা করো।

কবি নজরুল ইসলামের ‘অভিশাপ’ কবিতার মর্মার্থ নিরূপণ করো।

নজরুল ইসলামের ‘অভিশাপ’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘আমার কৈফিয়ৎ’—কবিতার রসগ্রাহী আলোচনা।

কাজী নজরুল ইসলামের ‘আমার কৈপিয়ৎ’ কবিতার নামরণের সার্থকতা | কাজী নজরুল ইসলামের ‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতার ভাববস্তু ও রচনাসৌকর্য

‘আমার কৈফিয়ৎ’ কবিতার ভাববস্তু বিশ্লেষণ করো।

দারিদ্র্য কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

দারিদ্র্য কবিতার পৌরাণিক অনুষঙ্গগুলি আলোচনা করো।

‘দারিদ্র্য’ কবিতার ভাবগত ত্রুটি আলোচনা করো।

নজরুলের ‘দারিদ্র্য’ কবিতার রসগ্রাহী আলোচনা করো।

নজরুল ইসলামের ‘দারিদ্র্য’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘গানের আড়াল’ কবিতায় নজরুলের মূল বক্তব্য নিজের ভাষায় লিপিবদ্ধ করো।

‘গানের আড়াল’ কবিতাটির ভাব-ভাষা ছন্দের সঙ্গতি কতখানি সার্থক হয়েছে আলোচনা করো।

গীতিকবিতা কাকে বলে? গীতিকবিতা হিসেবে ‘গানের আড়াল’ কবিতার মূল্য বিচার করো।

‘গানের আড়াল’ কবিতার নামকরণ আলোচনা করো।

মাঝে মাঝে কবি নজরুলের বিদ্রোহী সত্ত্বার অন্তরালে তাঁর কবিতায় যে প্রেমের ফল্গুধারা প্রবাহিত হয়েছে তা ‘গানের আড়াল’ কবিতাটি অবলম্বনে ব্যাখ্যা দাও।

নজরুল ইসলামের ‘গানের আড়াল’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

একালের কবিতা সঞ্চয়ন

জীবনানন্দ দাশের ‘সুচেতনা’ কবিতার ভাববস্তু বিশ্লেষণ করো।

জীবনানন্দের ‘সুচেতনা’কে প্রেমের কবিতা হিসাবে কতদূর স্বীকার করা চলে আলোচনা কর।

জীবনানন্দের ‘সুচেতনা’ কবিতার নামকরণ | সুচেতনা কি কোনো স্বপ্নপ্রতিমা নারী, অথবা মানবমনের শুভ চেতনা?- কবিতার নাম ও বিষয়বস্তু অবলম্বনে আলোচনা করো।

“সুচেতনা, তুমি এক দূরতর দ্বীপ”—জীবনানন্দের ‘সুচেতনা’ কবিতায় এই সুচেতনার স্বরূপটি বিশ্লেষণ করে দেখাও।

“পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন; মানুষ তবুও ঋণী পৃথিবীরই কাছে।”— উদ্ধৃত পঙক্তি দুটিতে পৃথিবীর অসুখ ও পৃথিবীর প্রতি মানুষের ঋণ বিষয় দুটি ‘সুচেতনা’ কবিতা অবলম্বনে স্পষ্ট করতে চেষ্টা করো।

“এই পথে আলো জ্বেলে—এ পথেই পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে”– ‘সুচেতনা কবিতা অবলম্বনে কবির এই বিশ্বাসটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

“দেখেছি যা হল হবে মানুষের যা হবার নয় শাশ্বত রাত্রির বুকে সকলি অনন্ত সূর্যোদয়।”– ‘সুচেতনা’ কবিতার পরিপ্রেক্ষিতে এই সমাপ্তি পঙক্তি—দুটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

‘রবীন্দ্রনাথের প্রতি’ কবিতাটির বিষয়বস্তু বিচার করো। মানবতাবাদী কবি দার্শনিক রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গী সম্পর্কে কবি বুদ্ধদেব বসুর ধারণার সম্যক পরিচয় দাও।

বুদ্ধদেব বসু তাঁর কবিতাকে নিজস্ব বাক্ প্রতিমায় সাজিয়েছেন। কবি বুদ্ধদেব বসুর ভাষা ব্যবহারের স্বাচ্ছন্দ্য সম্পর্কে আলোচনা কর। ‘রবীন্দ্রনাথের প্রতি’ কবিতায় লিরিক চেতনা কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে, তা বোঝাও।

বিষ্ণু দে-র ‘দামিনী’ কবিতার বিষয়বস্তুর প্রেক্ষাপটে রয়েছে রবীন্দ্র-সাহিত্যের উজ্জ্বল উপস্থিতি আলোচনা করো। 

‘দামিনী’ কবিতায় কবি জীবনবোধের কোন দিকটিকে উদ্ঘাটিত করেছেন বুঝিয়ে দাও।

‘দামিনী’ কবিতাটির মধ্যে কবি বিষ্ণু দে-র শিল্পপ্রকরণ নৈপুণ্যের পরিচয় কতখানি উদ্ঘাটিত হয়েছে আলোচনা করো।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘বধূ’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথের ‘বন্ধু’ কবিতার অনুসরণে রচিত হলেও আসলে এটি যেন পুরনো কাব্যভাবনাটিরই যুগপোযোগী পুনর্নির্মাণ-আলোচনা করো।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘বধূ’ কবিতাটির মধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে সমকালীন যুগের বঙ্গীয় নগরজীবনের আর্থ-সামাজিক চরিত্র আলোচনা করো।

সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘বোধন’ কবিতায় মন্বন্তরের চিত্র যেমন ইতিহাসসম্মত তেমনি দুর্ভিক্ষ মন্বন্তর প্রতিরোধের সংকল্পেও এ কবিতা অসামান্য আলোচনা করো।

“হে মহামানব, একবার এসো ফিরে” -কার লেখা কোন্ কবিতার অংশ? ‘মহামানব’ বলতে কবি কাকে বুঝিয়েছেন? ‘মহামানব’কে কোথায় কোন্ পটভূমিতে আহ্বান করেছেন কবি এবং কেন?

“তবু আজো বিস্ময় আমার “– কার লেখা কোন কবিতার অংশ? কোন্ পটভূমিতে কবির এই বিস্ময়? কবির বিস্ময়ের কারণ বিশদ ব্যাখ্যা করো।

সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘বোধন’ কবিতাটির নামকরণ কবিতার বিষয়বস্তুর পক্ষে কতদূর সঙ্গত হয়েছে বিচার করো।

“হে জীবন, হে-যুগ-সন্ধিকালের চেতনা- আজকে শক্তি দাও,— কবি কেন, কোন ধরনের শক্তি প্রার্থনা করেছেন ‘বোধন’ কবিতা অবলম্বনে বুঝিয়ে দাও।v

“ভারতবর্ষে আজকে তোমার নেইকো ঠাঁই”— কার বিরুদ্ধে কবির এই চূড়ান্ত ঘোষণা? এই চূড়ান্ত ঘোষণার পিছনে কবির বিশেষ জীবনদৃষ্টিটি বিশ্লেষণ করে দেখাও।

‘বাবরের প্রার্থনা’ কবিতায় ইতিহাস-রসিক কবি শঙ্খ ঘোষ ইতিহাসের পাতা থেকে সংগ্রহ করে এনেছেন জীবনের রস।”—’বাবরের প্রার্থনা’ কবিতার ভাববস্তু আলোচনা প্রসঙ্গে সমালোচকের মন্তব্যটির সারবত্তা প্রতিপাদন কর।

কবি শঙ্খ ঘোষের ‘বাবরের প্রার্থনা’ কবিতাটির নামকরণের তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর। বাবর ও হুমায়ুন এখানে কিসের প্রতীক? কবির এই কবিতাটিতে বর্তমানের অসুস্থ সভ্যতাকে নতুনভাবে গড়ে তোলার কথাটি কিভাবে প্রধান হয়েছে, তাই কবির সমাজভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ কর।

যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?’ কবিতায় কবির বিশেষ জীবনভাবনাটি পরিস্ফুট করো।

“এত কালো মেখেছি দু হাতে/এত কাল ধরে।/কখনো তোমার করে, তোমাকে ভাবিনি।” কবির এই অনুশোচনাবোধ তাঁর জীবনদর্শনে যে বিশেষ পরিবর্তনের সূচনা ঘটিয়েছে, তা ‘যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?’ কবিতা অবলম্বনে বুঝিয়ে দাও।

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?’ কবিতার নামকরণ কতদূর সার্থক হয়েছে, সে বিষয়ে তোমার অভিমত লিপিবদ্ধ করো।

“বহিরঙ্গে অবিরাম মৃত্যু আর চলে যাওয়ার কথা একটা ব্যথাভরা টান তৈরি করে রাখে তাঁর কবিতায়, কিন্তু ভিতরে থাকে লিপ্ত হয়ে থাকবার মরিয়া এক আবেগ।”— কবিতার ক্ষেত্রে কতখানি প্রযোজ্য বিশ্লেষণ করো।

‘আমার নাম ভারতবর্ষ’ কবিতাটিতে কবি অমিতাভ দাশগুপ্তের স্বদেশচেতনার পরিচয় কীভাবে ফুটে উঠেছে বিবৃত করো।

‘আমার নাম ভারতবর্ষ’ কবিতাটির নামকরণ কতদূর সার্থক হয়েছে | অমিতাভ দাশগুপ্তের কবিতায় তার নাম ভারতবর্ষ’ কেমনভাবে পরিণামে ‘আমার নাম ভারতবর্ষ হয়ে ওঠে তার পরিচয় ও তাৎপর্য নিরূপণ করো।

“সেই তারায় তারায় ফেটে পড়া মেহফিলের রাতে, তোমরা ভুলে যেও না আমাকে”— এই আকৃতির প্রসঙ্গ ও তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে এই আমি এবং ভারতবর্ষ কিভাবে অমিতাভ দাশগুপ্তের কবিতায় সমার্থক হয়েছে তার পরিচয় লিপিবদ্ধ করো।

‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটি আসলে একটি প্রেমবঞ্চিতা নারীর অনিঃশেষ প্রেমের আর্তিকেই প্রকাশ করেছে–আলোচনা করো।

‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটির মধ্যে একটি সার্থক ছোটোগল্পের আলোচনা করো।

রবীন্দ্রনাথের ‘সাধারণ মেয়ে’ কবিতার সাধারণ মেয়েটির জীবনেতিহাসের সঙ্গে জয় গোস্বামীর ‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতার প্রণয়বঞ্চিতা মেয়েটির ইতিহাসের অদ্ভুত এক সাদৃশ্য আছে— আলোচনা করো।

“তবু আগুন, বেণীমাধব, আগুন জ্বলে কই?”—পঙক্তিটির মধ্য দিয়ে বক্তার কোন মানসিকতা প্রকাশিত হয়েছে বিশ্লেষণ করো।

‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটির নামকরণ কবিতার বিষয়ের পক্ষে সঙ্গতিপূর্ণ বা সার্থক হয়েছে কিনা বিচার করো।

মহাদেবী বর্মার ‘নিভে যাওয়া দীপগুলি আজ জ্বালিয়ে যাব’ কবিতাটির মর্মকথাটি বিশ্লেষণ করে কবিতাটিতে ছায়াবাদ বা রহস্যবাদী চেতনা কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে বুঝিয়ে দাও।

মহাদেবী বর্মার ‘নিভে যাওয়া দীপগুলি আজ জ্বালিয়ে যাব’ কবিতাটির মধ্যে পাঠক অনায়াসে আবিষ্কার করবেন রবীন্দ্রনাথের সুর – মন্তব্যটির সারবত্তা আলোচনা করো।

‘নিভে যাওয়া দীপগুলি আজ জ্বালিয়ে যাব’ কবিতাটির নামকরণ কতদূর সার্থক হয়েছে আলোচনা করো।

‘সুচেতনা’ কবিতাটির বিষয়বস্তু | ‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি কেমনভাবে শুভচেতনার আহ্বান করেছেন তার বর্ণনা দাও।

‘সুচেতনা’ কবিতাটি কবির যে সমাজ চেতনার প্রকাশ ঘটেছে তা সুচারুভাবে ব্যক্ত করো।

‘সুচেতনা’ কবিতাটি কবির যে সমাজ চেতনার প্রকাশ ঘটেছে তা সুচারুভাবে ব্যক্ত করো।

‘সুচেতনা’য় ব্যক্তিপ্রেমের আবেগ ও বোধ মিশে গেছে, মিশেছে সমাজ, রাষ্ট্র বিষয়ক গভীর ভাবনা ও সমালোকের এই ভাবনার মূল্যায়ন করো।

সুচেতনা কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘রবীন্দ্রনাথের প্রতি’ কবিতাটি আসলে সভ্যতার দুর্দিনে অগ্রজ কবির প্রতি অনুজ কবির স্মৃতি রোমশ্বন”—মন্তব্যটি কতদূর সার্থক তা কবিতাটি বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও।

রবীন্দ্রনাথের প্রতি কবিতার ভাষাশৈলী করো।

‘রবীন্দ্রনাথের প্রতি’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

বিষ্ণু দে-র দামিনী কবিতাটি বিশ্লেষণ করো | বিষ্ণু দে-র দামিনী কবিতাটির বিষয়বস্তু আলোচনা করো।

‘দামিনী’ কবিতা ভাষাশৈলী করো।

দামিনী কবিতার শৈলীবিচার করো।

বিষয় এক নামও এক রবীন্দ্রনাথের কোন কোন ব্যাক্যাংশ ও ব্যবহৃত হয়েছে কিংবা সেই জন্যই এটি সত্যকারের মৌলক রচনা হতে পেরেছে, রবীন্দ্রনাথকে অবলম্বন ক’রে তারপর তাঁকে ছাড়িয়ে যাওয়ার এর চেয়ে ভালো দৃষ্টান্ত বাংলা কবিতায় নেই বললেই চলে।” সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘বধূ’ কবিতাটির আলোচনা করে এই মন্তব্যের যাথার্থ্য বিচার করো।

এক বিশেষ মুহূর্তে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘বধূ’ কবিতাটির সৃষ্টি। সেই বিশেষ মুহূর্তে সঙ্গে সাদৃশ্য স্থাপন করে বধূ কবিতাটির সমালোচনা নির্দেশ করো।

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বধূ কবিতায় শৈলীবিচার করো।

‘বোধন’ কবিতা অবলম্বনে সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবি মানসের পরিচয় | ‘বোধন’ কবিতায় আকাশ, দিগন্ত এবং স্বপ্নে সুবজ মাটিতে মৃত্যুর ঘাঁটি গাড়ার চলচ্চিত্র এই কবিতায় ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো।

‘বোধন’ কবিতায় আকাশ, দিগন্ত এবং স্বপ্নে সুবজ মাটিতে মৃত্যুর ঘাঁটি গাড়ার চলচ্চিত্র এই কবিতায় ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো।

‘বোধন’ নামকরণটি কতটা শিল্প সার্থক আলোচনা করো | ‘বোধন’ ধূসর সময় প্রবাহে দাঁড়িয়ে মহাজীবনের বোধন-আলোচনা করো।

সুকান্ত ভট্টাচার্যের বোধন কবিতার শৈলীবিচার করো।

বাবরের প্রার্থনার ভাষাশৈলী সম্পর্কে আলোচনা করো।

‘বাবরের প্রার্থনা’ কবিতার মূলভাব আলোচনা করো।

‘বাবরের প্রার্থনা’ কবিতার অন্তরালে শঙ্খ ঘোষ বর্তমান সমাজজীবনে পিতা পুত্রের স্নেহের সম্পর্কের এক নবীকরণের পাঠ নেওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন—তোমার যুক্তি দেখাও।

‘ইতিহাসের বাবর অপ্রতিদ্বন্দ্বী, যুদ্ধবাজ, বিজয়ী নায়ক, কিন্তু শঙ্খ ঘোষের ‘বাবরের প্রার্থনা’য় সেই বাবর এক ট্রাজিক নায়ক’—সমালোচকের এই উদ্ধৃতির সত্যতা নিরুপণ করো।

ধ্বংস করে দাও আমাকে যদি চাও আমার সন্ততি স্বপ্নে থাক | না কি এ শরীরের পাপের বীজাণুতে, কোনোই ঘ্রাণ নেই ভবিষ্যের…

বাবরের প্রার্থনা কবিতায় কাব্যশৈলী বিচার করো।

‘যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো’—কবিতাটির বিষয়বস্তু সংক্ষেপে আলোচনা করে কবিতাটিকে বৈনাশিকতা বোধ থেকে জীবনবোধে উত্তরণের যে চিত্র অঙ্কিত হয়েছে তা লিপিবদ্ধ করো।

যেতে পারি কিন্তু কেন যাব কবিতাটি নামকরণের সার্থকতা লেখো।

“জীবনের আশা পূর্ণ হয়নি, তবু জীবনকেই বেচেছেন”—যেতে পারি কিন্তু কেন যাব কবিতা অবলম্বনে বক্তব্যটির সার্থকতা নিরুপন করো।

‘যেতে পারি কিন্তু কেন যাব’ কবিতার কাব্যশৈলী বিচার করো।

একালের কবি অমিতাভ চক্রবর্তীর—’আমার নাম ভারতবর্ষ নামক কবিতায় যে নিখাদ দেশাত্মবোধ ফুটে উঠেছে তা নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা দাও।

আমার নাম ভারতবর্ষ কবিতায় কবির দেশপ্রেম ও আশাবাদী জীবন-ভাবনা একাকার হয়ে গেছে-মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।

অমিতাভ দাশগুপ্ত-র ‘আমার নাম ভারতবর্ষ’ কবিতার শৈলীবিচার করো।

মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় কবিতার মূল বিষয়বস্তুটি সংক্ষেপে লেখো।

মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় কবিতাটি স্মৃতিকাতরতার চিত্র হিসাবে কতখানি সার্থকতা অর্জন করেছে।

‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় বৈশ্ববীয়ভাবে রঞ্জিত এক সাধারণ মেয়ের ট্র্যাজিক ভালোবাসার স্মৃতিরোমন্থন—আলোচনা করো।

‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতার শৈলীতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করো।

‘নিভে যাওয়া দ্বীপগুলি আজ জ্বালিয়ে যাব’ কবিতা অবলম্বনে কবির স্বপ্ন-আশা আকাঙ্ক্ষা ও জীবন ভাবনার পরিচয় দাও।

শৈলীবিজ্ঞান কাকে বলে? শৈলীবিজ্ঞান ও ভাষা বিজ্ঞানের সম্পর্ক নিরূপণ করো।

শৈলীবিজ্ঞানের আলোচনার পদ্ধতির স্বরূপ ব্যাখ্যা করো।

Style বা রীতি কী ? শৈলীবিজ্ঞান ও সাহিত্য সমালোচনার সম্পর্ক নিরূপণ করো।

শৈলী কী বস্তু ‘তথ্য সহ ব্যাখ্যা করো।

শৈলীর মূল ভিত্তি কী আলোচনা করো।

শৈলীর নানা তত্ত্বের মূল কথা : কী আলোচনা করো।

শৈলীর ত্রি-তত্ত্ব বলতে কী বোঝ?

শৈলতত্ত্ব কত রকমের হতে পারে, প্রমাণসহ আলোচনা করো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’-এর ‘সোমের প্রতি তারা’ পত্রে ‘তারা চরিত্র কতটা বিদ্রোহিনী তা আলোচনা করে দেখাও।

“নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী সত্তার আড়ালে এক রোমান্টিক প্রেমিকের করুণ-মধুর সত্তার অস্তিত্বও সমানভাবে বর্তমান ছিল।”—‘গানের আড়ালে’ কবিতা অবলম্বনে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

Leave a Comment